পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২৭২

অযোধ্যাকাণ্ড । ミとは অামাদের জননীর প্রাণ-বিনাশ করিবার নিমিত্ত বিষ প্রয়োগেও কুষ্ঠিত হইবেন না । দেবী কৌশল্য জন্মান্তরে নিশ্চয়ই অনেক স্ত্রীলোককে পুত্রহীন করিয়াছিলেন, সেই জন্য আজ উfহার এইরূপ দুর্ঘটনা উপস্থিত হইল । তিনি আমায় এভদিন লালনপালন করিলেন, বহু দুঃখে বাড়াইলেন, কিন্তমুখী, কারবার সময়েই র্তাহাকে ত্যাগ করিয়া আইলাম ! লক্ষণ ! আমায় ৰিক- আমি জননীকে বিস্তর যন্ত্রণ দিলাম.. অতঃপর আর কোন সীমস্তিনী যেন আমার ন্যায় কুপুত্রকে গর্ভে না ধারণ করেন । বোধ হয়, অীমা অপেক্ষ সারিকুল, মাতার সমধিক ক্ষেহের পত্র হইবে, তিনি উহার মুখে শক্রনির্যাতন করিবার কথাও শুনিতে পান, কিন্তু আমি তাছার পুত্র হইয়া কি উপকার করিলাম ! তিনি নিতান্ত দুর্ভাগ্য, এক্ষণে আমার বিয়োগে শোকে নিমগ্ন ও যৎপরোনাস্তি দুঃখিত হইয়া শয়ান রন্থিয়াছেন । মনে করিলে আমি রোধক্তরে একাকী, শর-নিকরে অযোধ্যা কি, সমগ্র পৃথিবীও নিষ্কণ্টক করিতে পারি, কিন্তু নিরর্থক বল প্রদর্শন শ্রেয় নছে ; ভাই ! আমি কেবল পরলোক ভয় ও অধৰ্ম্মভয়েই রাজ্য গ্রহণ করিলাম না । মছাবীর রাম লিজনে কৰুণমনে.এইরূপ ও অন্যান্যরূপ নানাপ্রকার বিলাপ ও পরিতাপ করিয়া অশ্রুপূর্ণমুখে মৌনাবলম্বন করিয়া রছিলেন । অনন্তর লক্ষণ জ্বালাশূন্য হুতাশনের ন্যায় হুতবেগ সাগরের ○8