পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৩২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাণ্ড । や>む কোৰ ব্যক্তি তাহাকে পরিত্যাগ করিতে পারে ? আর কোন পুত্রই বা নিৰ্ব্বাসনের আদেশ পাইয়া, পিতার প্রভি অস্থয়া প্রদশন না করে । দেবি ! আমি আর তোমাকে দেখিতে পাই না, অীমার স্মৃতিশক্তি বিলুপ্ত হইয়া আদিতেছে ; এক্ষণে এই সকল যমদূত जामाब प्रज्ञ দিতেছে। হায় ! প্রাণীপ্ত হইলে সত্যনিষ্ঠ রামকে যে আর দেখিতে পাইব না, ইহা অপেক্ষ দুঃখের আর কিছুই নাই। রৌদ্র যেমন বারিবিন্দু শুষ্ক করিয়া ফেলে, ভদ্রপ রামের আদর্শনশোক আমার લાભ শুক ক্ষরিতেছে । চতুর্দশ বৎসর অতীত হইলে র্যাহার রামের কুগুল-শোভিত মুখমণ্ডল সন্দর্শন করিবেন, তাহারা মনুষ্য নছেন—দেবতা । রামের লোচন পদ্মপলাশের ন্যায় আয়ত, জযুগল বিস্তৃত, দশন সুন্দর ও নাসিক অতি মনোহর; যাহারা ধন্য ও ক্লভপুণ্য, উছারাই সেই শারদীয় শশাঙ্কতুল্য, প্রফুল্প কমলসদৃশ মুখ অবলোকন করিবেন । র্যাহারা উচ্চ স্থানস্থ শুক্র এাছের ন্যায় রামকে আসিতে দেখিবেন তাহারাই ভাগ্যবান । কৌশল্যে , মোহ বশত আমার মন অবসন্ন হুইয়া আসিতেছে, ইন্দ্রিয়সংযোগে শব্দ স্পর্শ রস কিছুই অনুভব করিতে পারিতেছি না। তৈল শূন্য হইলে ভস্মীভূত দীপবৰ্ত্তি যেমন অবশ হয়, ভদ্রপ জ্ঞানবৈলক্ষণ্যে ইন্দ্রিয় সকল অবশ झहेझ যাইতেছে । প্রবাহবেগ যেমন নদীতীরকে নিপাতিত করে,