পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৩২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাও ৷ لا يلي & পূৰ্ব্বৰৎ আর নাই। অন্তঃপুরের অন্যান্য স্ত্রীলোক তাহাদিগকে নিদ্রিত এবং রাজা দশরথকে নিদ্রাবস্থায় মৃত দেখিয়া অরণ্যে যুথপতিবিরহিত করেণুর ন্যায় আৰ্ত্তম্বরে কাদিয়া উঠিলেন। উইদের ক্ৰন্ধনুশদে কৌশল্য ও সুমিত্রার চেতন লাভ झइँन् | उँहाँझ গাৱোখান করিয়া মহারাজকে দর্শন ও স্পশ করিয়া, ছা নাথ ! এই বলিয়া ধরণতলে নিপতিত হইলেন । কৌশল্য ভূতলে বিলুষ্ঠিত ও ধূলিধূষরিত হইয়া আকাশচু্যত ভারার ন্যায় নিম্প্রভ হইলেন । অন্তঃপুরের সকলে দেখিলেন, যেন তিনি নিহত করিণীর ন্যায় ধরাশায়িনী হইয়াছেন । কৈকেয়ী প্রভৃতি মহিষীগণ ভর্তৃশোকে রোদন করিতে করিতে জ্ঞানশূন্য হইয়া পড়িলেন । ইহঁদের রেদিন শব্দ কৌশল্যদির রৌদনশব্দে মিলিভ ও বৰ্দ্ধিত হইয়া পুনরায় গৃহকে প্রতিধ্বনিত করিয়া তুলিল ।” রাজভবনের সকলেই ভীত, সকলেই তটস্থ এবং সকলেই পূর্ববৃত্তান্তু জানিবার নিমিত্ত উৎসুক হইয়া উঠিল। সৰ্ব্বত্রই তুমুল রেদিন ধ্বনি, আত্মীয় স্বজন সন্তাপে অত্যন্ত কাতর, কাহীরই মনে আনন্দ নাই, এবং দৃশ্ব অতিশয় মলিন বোধ হইতে লাগিল। মহিষীরা রাজা দশরথের মৃত দেহ পরিবেষ্টন এবং উtহার বাহুদ্বয় গ্রহণ পূৰ্ব্বক কৰুণ মনে রোদন করিতে লাগিলেন ।