পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৩৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রিসপ্ততিতম সর্গ ভখন ভরত পিতৃমরণ এবং রাম ও লক্ষণের নির্বাসন এই छूहे অপ্রীত্তিকর কথা শ্রবণ করিয়া সম্ভপ্তমনে কহিলেন, হু ! আমি, পিতা এবং পিতৃতুল্য ড্রাভা উভয়কেই হারাইয়াছি, এক্ষণে এই হতভাগ্যের রাজ্যে আর কি হইবে ? পাপীয়সি ! তুই আমার পিতাকে নাশ ও ভ্ৰাভীকে তাপসবেশে বনবাস দিয়া দুঃখের উপর দুঃখ এবং ক্ষভের উপর যেন ক্ষার প্রদান করিয়াছিল। তুই অণমাদিগের কুলক্ষয় করিবার নিমিত্ত কালরাত্রিস্বরূপ উপস্থিত হইয়াছিলি । আমার পিতা না বুঝিয়াই অঙ্গরকে আলিঙ্গন করিয়াছিলেন । কুলকলঙ্কিনি ! তুই আপনার বুদ্ধিদোষে এই বংশে সুখের পথে কণ্টক দিয়ছিস । মহারাজ আজি ভো হতেই চুঃখে দেহত্যাগ করিয়াছেন । এক্ষণে বল তুই কি কারণে আমার ধর্থবৎসল পিতার প্রাণত্ত করিলি ? কি কারণে রামকে বনবাস দিলি ? কেনই বা তিনি অরণ্যে গেলেন ? শোকাতুরা কৌশল্য ও সুমিত্র। যদিও প্রাণ ধারণ করিতে পারিতেন, কিন্তু ভোর জন্য তাহা ঘটিবে না ।