পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাণ্ড । JN উৎসবের আয়োজন দেখিয়া অতিশয় ৰিস্থিত হইল। অনন্তর সে অদূরে এক ধাত্রীকে ধবল পউবন্ত্র পরিধান পূর্বক হর্বোৎফুল্ল লোচনে দণ্ডায়মান দেখিয়া জিজ্ঞাসিল, ধাত্র রামজননী কৌশল্য ব্যয়কুণ্ঠ হইয়াও অদ্য কি কারণে মহা আনন্দে ধন দান করিতেছেন ? আজি সকলের এই অভিত্তিক হর্ষের কারণ কি ? আজি মঙ্গীপালই বা এমন কি কাৰ্য্য করবেন ? ভখন ধাত্রী হর্ষভরে বিদীর্ণ হইয়াই যেন কহিল, মন্থরে ; আজি মহারাজ পুষ্য নক্ষত্রে শম্ভপ্রকৃতি সুশীল রামকে যৌবরাজ্য প্রদান করিবেন । অসাধুদর্শিনী মন্থর ধাত্রীমুখে এই বাক্য শ্রবণ করিবামাত্র ক্রোধে প্রজ্বলিত হইয়া উঠিল এবং সেই কৈলাসশিখরাকার প্রাসাদ হইতে অবতীর্ণ হইয়া শয়নগৃহে কৈকেয়ীকে গিয়া কহিল, মুছে ! গাত্ৰোখান কর, কি বৃথা শয়ন করিয়া আছ, তোমার সর্বনাশ উপস্থিত । তুমি কি বুঝিভেচ্ছ না যে, দুঃখভার প্রবলবেগে তোমাকৈ পীড়ন করিতেছে ? তুমি মহারাজের অপ্রিয়, তবে কেন নিরর্থক সৌভাগ্য-গৰ্ব্বে স্ফীত হও । গ্রীষ্মকালীন নদীজোঙের ন্যায় তোমার সৌভাগ্য ক্ষণস্থায়ী नएकश् नॉरै ! মন্থর ক্রোধাভরে এইরূপ পৰুষ বাক্য প্রয়োগ করিলে কৈকেয়ী বিষণ্ণ হইয়া জিজ্ঞাসিলেন, মন্থয়ে! আমার কি কোন &