পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

& о রামায়ণ । ’ রাজকাৰ্য পর্যালোচনের ভারাপণ করিয়া থাকেন । এইরূপ ব্যবস্থা থাকাতেই কহিতেছি, তোমার ভনয় ভরত অনাথের ন্যায় রজবংশ ও সুখ-সৌভাগ্য হইতে বঞ্চিত হইবেন । দেবি ! আমি তোমারই মঙ্গলের নিমিত্ত প্রাণ পণ করিতেছি কিন্তু তুমি আমাকে বুৰিতেছ না ; প্রত্যুত সপত্নীর প্রবৃদ্ধিতে পারিতোষিক দিতেও ইচ্ছা করিতেছ। তুমি নিশ্চয়ই জানিও রাম নিষ্কণ্টকে রাজ্যলাভ করিয়া ভরতকে দেশাস্তুর বা "লেীকান্তর প্রেরণ করবে। ভরত বালক, কিছুই জানেন না, কেবল তুমিই র্তাহীকে মাতুলালয়ে পাঠাইয়াছ । এ সময় তিনি এ স্থানে থাকিলে মহারাজ র্তাহীর প্রতি অবশ্যই অনুরাগ প্রকাশ कब्लिटउन । তৃণ লতা গুল্ম একস্থানে থাকে বলিয়াই পরম্পর পরস্পরকে আলিঙ্গন করে । এ সময় না হয় কেবল ভরতই যান, র্তাহীর সঙ্গে আবার শত্রুঘ্নও গিয়াছেন । তিনি থাকিলে অবশ্যই বিপদের একটা প্রতিকার হইত। এইরূপ শ্ৰুেত হওয়া যায় যে বনজীবির একটি বৃক্ষকে ছেদন করিবার বাসনা করিয়াছিল, কিন্তু কণ্টকবলুবেষ্টন করিয়াছিল বলিয়া উছ রক্ষা পায় । রাম ও লক্ষণ পরম্পর পরস্পরকে রক্ষা করিয়া থাকে, অশ্বিনীকুমার যুগলের ন্যায় তাহদের সোঁজার ত্ৰিলোকে প্রথিতই আছে এই কারণে রাম লক্ষণের কিছুমাত্র অনিষ্টাচরণ করিবে না । কিন্তু সে যে ভরতের প্রাণহস্তায়ক হইবে ভাঁহাতে