পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্দশাধিক শততম সর্গ। এই বলিয়। ভরত রথের গল্পীর রবে চারিদিক প্রতিধ্বনিত করিয়া আৰোধ্যায় প্রবেশ কারলেন । দেখিলেন, উহার ইতস্তত ‘ বিড়াল ও উলুক সকল সঞ্চরণ করিভেছে গৃহদ্বার সমুদায় অবকঙ্ক, তিমিরাচ্ছন্ন শরীর ন্যায় যেন উহ! প্রভাশূন্য হইয়। আছে । শশাঙ্কওঁীলাঞ্চিত রোহিণী উদিত রাহুর উৎপাতে যেন অশরণা হইয়াছেন । আবিলসলিল উত্তাপসম্ভপ্ত-বিহঙ্গকুল-সমাকুলা ক্ষীণপ্রবাহ লীনগ্রাহা গিরিনদীর ন্যায় দৃষ্ট হইতেছে। অনলশিখ ধুমখুন্য ও স্বর্ণবর্ণ ছিল, . পশ্চাৎ যেন জলসেকে নির্বাণ হইয়া গিয়াছে ৷ যথায় যান বাহন চুণ, বৰ্ম্ম ছিন্ন ভিন্ন, বীরের মৃতদেহে নিপতিত এবং অবশিষ্ট সৈন্য সকল বিষন্ন, এই নগরী সেই সমরাঙ্গনের ন্যায় পরিদৃশ্যমান হইভেছে । সমুদ্রের তরঙ্গ মহাশব্দে ফেন উদ্গার পূর্বক উদ্ধিত হইয়াছিল, এক্ষণে যেন সমীরণের মৃদুমন্দ ছিঙ্গোলে নীরবে কম্পিত হইতেছে । ক্রক অবাদি কিছু নাই,