পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৫১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একোনবিংশাধিকশততম সৰ্গ । .' ধৰ্ম্মপরায়ণ অত্ৰিপত্নী অনস্থয়া সীতার মুখে এই কথা শ্রবণ করিয়া, তাছাকে আলিঙ্গন ও তাছার মস্তক অাত্রাণ পূর্বক কহিলেন, জানকি ! তুমি অতি মধুর বাক্যে স্বয়ংবর বৃত্তান্ত বর্ণন করিলে। শুনিয়া আমি অত্যন্তু প্রীত হইলাম । এক্ষণে স্থৰ্য্য রজনীকে নিকটে আনিয়া স্বয়ং অস্তশিখরে আরোহণ করিলেন । ঐ শুন, বিছঙ্গের সমস্ত• দিন আহারান্বেষণে পর্যটন ও সন্ধ্যাকালে বিশ্রামার্থ কুলীয়ে অবস্থান পূর্বক মধুর ধ্বনি করিতেছে । মহর্ষিগণ অভিষেকসলিলে সিক্ত হইয়া স্বন্ধে জলপূৰ্ণ কলশ গ্রহণ পূর্বক আদ্রবন্ধলে আসিতেছেন। যথাবিৰি হুত অগ্নিহোত্র হইতে কপোতকণ্ঠের ন্যায় অৰুণ বর্ণ ধুম বায়ুবশে উত্থিত হইতেছে । যে বৃক্ষের পত্র অতি বিরল, অন্ধকার প্রভাবে ভাছ যেন ঘনীভূত হইয়াছে । এই সমস্ত আশ্রমমৃগ বেদিমধ্যে শয়ান। রাত্রিচর জরজন্তুগণ তত্তত সঞ্চরণ করিতেছে।