একসপ্ততিতম সৰ্গ । রাম ! যেমন ইন্দ্র চন্দ্র ও হুর্য্যের রূপ, পূৰ্ব্বে আমারও ঐরূপ ত্ৰিলোক প্রসিদ্ধ ও অচিস্তনীয় রূপ ছিল । কিন্তু অনুমি ভীম রাক্ষস মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া, ইতস্তত বনবাসী ঋষিগণকে ভয় প্রদর্শন করিডাম । একদা স্থূলশিরা নামে এক মুমি বন্য ফল মুল আহরণ করিতেছিলেন, তৎকালে আমি ঐ মূৰ্ত্তিতে গিয়া ওঁrহার সেই গুলি কাড়িয়া লই । তদর্শনে তিনি অত্যন্ত কুপিত इहेन्न। আমাকে এই বলিয়া অভিশাপ দেন, দুরন্ত ! তোর আকার এই রূপই শিত ও ক্রর হইয়া থাক । অনন্তর আমি অপরাধক্ত শাপের শাস্তি জন্য বারংবার প্রার্থনা করিলে, মহর্ষি আমাকে এইরূপ কছিলেন, যখন রাম তোমার বাছ ছেদন পূর্বক নির্জন বলে তোমাকে দগ্ধ করিবেন, তখনই তুমি স্বীয় রমণীয় মূৰ্ত্তি অধিকার করিবে । লক্ষণ! আমি ঐ নামক দানবের পুত্র, আমার নাম দনু এক্ষণে তোমরা আমার ষে জাকার নিরীক্ষণ করিতেছ, ইহা সংগ্রামে ইক্সের শপপ্রভাবে
পাতা:রামায়ণ - আরণ্যকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২৫৪
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।