পাতা:রামায়ণ - আরণ্যকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৪৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ՀՖՖ) রামায়ণ | স্ত্যের আশ্রম, কহিতেছি শ্রবণ কর । তুমি এই স্থান হইতে দক্ষিণে চারি যোজন অতিক্রম করিয়া যাও, তাহা হইলে ইহঁীর ভ্রাতা ইন্ধুবাহের তপোবন পাইবে । ঐ প্রদেশ স্থল প্রায় মুরম্য ও পিপ্পল বনে শোভিত। তথায় ফলপুষ্প প্রচুররূপ উৎপন্ন হইতেছে, নন। প্রকার পক্ষী কলরব করিতেছে, এবং হংসসারসসংকুল চক্রবাক-শোভিত স্বচ্ছ সরোবর আছে । তুমি ঐ ভপোবনে এক রীত্রি বাস করিয়া ঐ বনের পার্শ্ব দিয়া প্রভাতে দক্ষিণাভিমুখে যাত্রা করিও, তাহ হইলে এক যোজন ব্যবধানে অগস্ত্যের আশ্রম দেখিতে পাইবে । ঐ স্থান অত্যন্ত রমণীয় ও নানাপ্রকার বৃক্ষে শোভিত ; তোমরা তথায় গিয়া নিশ্চয় সুখী হইবে । বৎস ! যদি তাহাকে দেখিতে বাসনা করিয়া থাক, তবে না হয় অদ্যই গমন কর । তখন রাম সুতীক্ষুকে অভিবাদন করিয়া, সীতা ও লক্ষণের সহিত মহর্ষি অগস্ত্যের উদ্দেশে যাত্রা করিলেন । যাইতে যাইতে রমণীয় কানন, মেঘাকার শৈল, দাধিক ও নদী সকল দর্শন করিলেন, এবং মুতীক্ষু প্রদর্শিত পথে মুখে বহুদূর অতিক্রম করিয়া হৃষ্টমনে লক্ষণকে কছিলেন, বৎস! অদূরে বোধ হয়, পুণ্যশীল মহাত্মা ইয়ুবাহের আশ্রম। আমরা ইহার যে সমস্ত চিষ্ট্রের কথা শুনিয়াছিলাম, এক্ষণে অবিকল তাহাই দৃষ্ট হইতেছে। ঐ দেখ, পথপাখে বহুসংখ্য बना क्क ফল