পাতা:রামায়ণ - কিষ্কিন্ধাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/১৯১

রামায়ণ । بيا ميا لا ও মদ্রক দেশ এবং স্লেচ্ছ, পুলিন্দ, শূরসেন, কাম্বোজ, যবন ও বরদ রাজ্যে যাও । পরে হিমালয়ে গিয়া লোধু, পদ্মক ও দেবদাৰু বন অন্বেষণ করিও । অনন্তর সোমাশম, তথায় দেবতা ও গন্ধৰ্ব্বেরা বাস করিতেছেন । অদূরে কাল নামে একটা স্বর্ণের আকর উচ্চশিখর পক'ত দৃষ্ট হইবে । তোমরা উহার গণ্ডশৈল ও গুহা সকল অন্বেষণ করিও । পরে সুদর্শন পৰ্ব্বতি, উছার পর দেবসখা শৈল । ঐ পর্বত বৃক্ষে পূর্ণ ও পক্ষি সমূহে সমাকীর্ণ । তোমরা উহার কাঞ্চনবন, নিঝর ও গুহায় গমন করিও । পরে একটা বিস্তীর্ণ শূন্য স্থান পাইবে। উহা চতুর্দিকে শত যোজন, তথtয় নদী পৰ্ব্বত ও বৃক্ষ নাই এবং কোন প্রকার প্রাণীও দৃষ্ট হয় না। তোমরা সেই ভীষণ প্রদেশ শীঘ্র অতিক্রম করিয়া শুভ্রকান্তি কৈলাসে যাইও । তথায় ধনাধিপতি কুবেরের এক সুরম্য প্রাসাদ আছে । উহা বিশ্বকৰ্ম্মার নিৰ্ম্মিত পাণ্ডুবর্ণ ও স্বর্ণখচিত । ঐ পৰ্ব্বতে একটা সরোজশোভিত সরোবর অাছে। উছাতে অপসরোগণ বিহার করি তেছে, হংস সরিস প্রভূতি জলবিহঙ্গের বিচরণ করিতেছে এবং সৰ্ব্বলোকপূজিত কুবের গুহ্যকগণের সহিত ক্রীড়া করিয়া থাকেন । তোমর। ঐ কৈলাসের গণ্ডশৈল ও গুহা সকল অন্বেষণ করিও ।