পাতা:রামায়ণ - কিষ্কিন্ধাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিষ্কিন্ধাকাণ্ড । २१ বালীর সহিত আমার অত্যন্ত বিরোধ । সে আমার ভার্ষ্যাকে গ্রহণ করিয়াছে । আমি তাহারই ভয়ে উদ্ভান্তচিত্ত হইয়া এই দুর্গ আশ্রয় করিয়া আছি । অতঃপর যাহাতে আমার ভয় দূর হয়, তুমি তাহাই কর । তখন ধৰ্ম্মবৎসল তেজস্বী রাম ঈষৎ হাস্য করিয়া কহি লেন, কপিরাজ ! উপকারই যে মিত্রতার ফল, আমি তাহা বিদিত আছি । আমি তোমার সেই ভাৰ্য্যাপহারক বালীকে নিশ্চয়ই বিনাশ করিব । আমার কঙ্কপত্ৰশোভী সরলগ্রন্থি বজ্রসদৃশ স্বৰ্য্যপ্রকাশ স্বশাণিত অমোঘ শর মহাবেগে ক্রুদ্ধ ভুজঙ্গের ন্যায় সেই দুৰ্বত্তের উপর পড়িবে । তুমি এক্ষণে নিশ্চয়ই তাহাকে নিহত ও পৰ্ব্বতবৎ বিক্ষিপ্ত দর্শন করবে। অনস্তর সুগ্ৰীব রামের মুখে হিতকর এইরূপ কথা শুনিয়া প্রীতমনে কহিলেন, মনুষ্যপ্রবীর! আমি তোমার প্রসাদে রাজ্য ও ভাৰ্য্যা উভয়ই প্রাপ্ত হইব । তুমি আমার সেই শত্রু বালীকে - এই রূপ করিবে যেন সে, আমার আর কোনরূপ অনিষ্ট করিতে नi ofांटज्ञ ।

  • তখন সুগ্ৰীব ও রামের প্রণয়সংঘটন হইলে, জানকীর পদ্ম

কলিকাকার চক্ষু বালীর পিঙ্গলবর্ণ চক্ষু এবং রাক্ষসগণের অগ্নিశిల జగేళ চক্ষু বামে নৃত্য করিতে লাগিল ।