পাতা:রামায়ণ - বালকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একষষ্টি সৰ্গ । প্তাহারা প্রস্থান করিলে তেজস্ব বিশ্বামিত্র তপোবনবাসীদিগকে কছিলেন, দেখ, ত্রিশঙ্ক এই দক্ষিণ দিক আশ্রয় করাতে আমাদিগের তপস্যার মহাবিয় উপস্থিত হইল । এক্ষণে চল, আমরা মা হয় অন্য দিকে গিয়া তপোনুষ্ঠান করি । তাপসগণ ! শুনিয়াছি পশ্চিম দিকে অতি বিস্তীর্ণ তপোবন সকল রহিয়াছে । তথায় পুষ্কর নামক একটি তীর্থ আছে । ঐ তীর্থের তীরস্থ তপোবনে আমরা পরম মুখে তপস্যা করিতে পারিব। উহা সৰ্ব্ব প্রকারেই আমাদিগের প্রীতিকর হুইবে । এই বলিয়া মহর্ষি বিশ্বামিত্র পুষ্কর তীর্থে যাত্রা করিলেন এবং তথায় উপস্থিত হইয় ফল মুলমাত্রে জীবনযাত্রা নিৰ্ব্বাহ করত অন্যের অমুকর অতি কঠোর তপস্যা করিতে লাগিলেন । এই সময়ে অযোধ্যাধিপত্তি অম্বরীষ এক যজ্ঞ অনুষ্ঠান করিয়াছিলেন । তিনি যজ্ঞানুষ্ঠানে প্রবৃত্ত হইলে দেবরাজ ইন্দ্র উপহার যজ্ঞীয় পশু অপহরণ করিয়া লইয়া যান । তদর্শনে তাহার পুরোহিত র্তাহাকে সম্বোধন পূৰ্ব্বক কছিলেন, মহারাজ ! আমরা যে পশু অনিয়ন করিয়াছিলাম, আপনার দুনীতি-নিবন্ধন তাহা অপহৃত হইয়াছে। যে রাজার রক্ষা