পাতা:রামায়ণ - লঙ্কাকাণ্ড (গঙ্গাগোবিন্দ ভট্টাচার্য্য).pdf/৩২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जकाकfछ । ולבי গর্জন করিতেছে, যাহার চকুৰয় যেন বীররসে পরিপূর্ণ ও তপ্ত অঙ্গীরবৎ প্রজ্বলিত হইতেছে, উহার নাম মহোদর। আবার এদিকে যে রাক্ষস, অশ্বগৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া, স্বর্তীক্ষ পাশহন্তে সন্ধ্যারাগরঞ্জিত আচলরাজের ন্যায় বিকাশ পাইতেছে, উহার নাম পিশাচ এবং এ পাশ্বে ত্রিশির নামক নিশাচর বিদ্যুৎ-প্রভ শূলাস্ত্র হস্তে শশাঙ্কবহু শুভ্র মহিষের স্বন্ধে আরূঢ় হইয়া যেন অকুতোভয়ে আগমন করিতেছে। জাৰ্য আবার ও পাশ্বে দেখুন, যাহার শরীরপ্রভা নিবিড় নীরদখণ্ডের ন্যায় নীল ও যাহার বক্ষস্থল শিলাখণ্ডের নায় নিরীক্ষিত হইতেছে, এবং করে কান্দুক ও পৃষ্ঠে তৃণীরগত শরনিকর শতমুখ উৱগের ন্যায় শোভ পাইতেছে, উহার রণপাণ্ডিত্য ত্রিলোক প্রসিদ্ধ, নাম কুম্ভ। আর অপরদিকে অনল-সঙ্কাশ হুতীক্ষ পরিঘাস্ত্র গ্রহণ পূর্বক রাক্ষসকুলের কেতু স্বরূপ হইয়া, যে বীর গৰ্ব্বিত দৃষ্টিপাত করিতে করিতে আগমন করিতেছে, উহার নাম নিকুন্তু । আৰ্য্য । আর মধ্যস্থলে ঐ যে বীর, পতাকাপরিশোভিত দিব্য রথে অম্বিরোহণ করিয়া সাক্ষাৎ কালাশুক বয়ের ন্যায় জগৎ যেন তৃণবং জ্ঞান করিয়া বিরাজ করিতেছে, যাহার করে বিমল কোশ-নিষ্কাশিত বীরচিহ্ন জলিলতা ও পৃষ্ঠে তৃণীরগত শরনিকর শতমুখ কাল ভুজঙ্গের ন্যায় শোভা পাইতেছে, যে রাক্ষসপ্রবীর নাগমুখ, অশ্বৰদৰ, উদ্ভাগ্য, শালৰক্ত ও ভীমদৰ্শন বিবিধ নিশাচরদিগের মধ্যগত হইয়া ভূতগণ-সমন্বিত