পাতা:রামের অরণ্য-যাত্রা.pdf/১০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অরণ্য-যাত্ৰা ! సిసి য়ছে তখন ইহাকে মৃত বলিয়াই বিবেচনা করিবে । শত্রুঘ্ন ভরতের এই কথা শ্রবণে ক্রোধ পরিহার পুৰ্ব্বক মন্থরকে দূরে ক্ষিপ্ত করিলে, সে উঠিয় কৈকেয়ীর চরণে পড়িয়৷ বিলাপ করিতে লাগিল । অনন্তর ভরত সৰ্ব্বজন সমক্ষে মাতার ভংসনা করিয়া ভ্রাতাকে কহিলেন বৎস, চল অrমর প্রধান জননী কৌশল্যর নিকটে যাই । তিনি এক্ষণে পতিপুত্ৰশোকে নিতান্ত কাতর হইয়াছেন । কিন্তু ভতু ঘাতিনী জননী উtহার যে অনিষ্ট করিয়াছে, আমি কি করিয় ভঁহীর নিকটে যাইব ? কি করিয়া মুখ দেখাইব ? কি বলিয়াই ব। সন্তুনা করিব ? ভরত এই কথা বলিয়। উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে লাগিলেন । শক্রয় ও অনুরূপ শোকাষ্ট্র হইয়। চীৎকার স্বরে কান্দিতে আরম্ভ করিলেন । ভরত ও শক্রন্থের রেদিন শব্দে রাজপুরী পরিপূরিত হইলে, কৌশল্য শব্দ-পরিচয়ে সুমিত্রীকে কহিলেন, ভগিন ! বোধ হয়, ক্র,রকর্মর পুত্র ভরত মানিয়ছে, চল অমর। সেই দীঘদশীর নিকটে যাই, তাহীকে দেfখতে মামীর অভ্যন্ত ইচ্ছা হইতেছে । এই কথা বলিয়া কৌশল্য! সুমিত্র-সমভিব্য হারে যেমন বাহির হইলেন অNfন ভরত ও শক্রর সঙ্গে তথায় উপস্থিত হইয়া কৌশল্যার চরণে নিপতিত হইলেন । দীন মনস্বিনী রামজননী শোকে অধীর প্রায় হইয়া কহিলেন, বৎস, ভোমীর জননী আমার রামকে চীর-জটাধারী করিয়া বনবাসী করিয়াছে, এক্ষণে তুমি নিষ্কন্টকে রাজ্য ভোগ কর । যেখানে সেই জটাধারী পিত্ত্ব-সভ্য পালন ধ তপস্যা করিতেছেন, এ দুঃখিনী হতভাগিনীকে ও সেই