পাতা:রামের অরণ্য-যাত্রা.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অরণ্য-যাত্রা । ס\ ס צ জটাধারী ব্রহ্মচারীরই তাধীন । বয়োগুণ-জ্যেষ্ঠ, মহাবাহু রামচন্দ্রই এ রাজ্যের রক্ষাকৰ্ত্তা ও তিনিই ইহার যথার্থ উপযুক্ত পত্র ; তিনি যেখানে থাকুন আমাকে উtহার দাস বলিয়াই বিবেচনা করিবেন । অভএব আনি ও জটা কেীপীন ধারণ হইয়া উহার অনুগমন করিব, উহার অনুগমন ভিন্ন এ দীনের আর কোন উপায় নাই । ভরতের এবম্বিধ বিলাপ প্রবণে সতীস্থ সমস্ত লোকের আনন্দtঞ্জপাত হইলে, তিনি পুনৰ্ব্বার কহিলেন, যদি আমি রামচন্দ্রকে অযোধ্যায় প্রত্যাবৃত্ত করিতে না পারি, মহাত্মা লক্ষ্মণের ন্যায় উrহার চরণ সেবা করিয়া চরিতার্থতা লাভ করিব । ভরত এই কথ। বলিয়। সুমন্ত্রের প্রতি সসৈন্যে বনযাত্রার উদ্যোগ করিতে আদেশ করিলেন । অনন্তর বশিষ্ঠ, অমাত্যগণ, সৈন্যগণ ও অনুরক্ত প্রজাগণ সকলেই রামের নিকট যাইতে প্রস্তুত হইলে, ভরত অরণ্যযাত্রা করিলেন । ভরতের অরণ্য গমন

  • *

পথিমধ্যে গুহকের সহিত পরিচয় হওয়াতে ভরত এক রীত্রি সেই স্থানে অবস্থান করিলেন এবং ভাস্কার মুখে রামের ভূতল-শয়ন প্রভৃতি কঠোর ত্রভাতুষ্ঠানের কথা শুনিয়া শে কীৰ্ত্ত হইয়া অ পিনিও জটা চীর পরিধান করিয়া সেই ব্ৰত্তের অসুষ্ঠান আরম্ভ করিলেন । পরদিন ভিনি গুহককে সঙ্গে লইয়া ভরদ্বাজ মুনির আশ্রমে গিয়। উত্তীর্ণ হইলেন এবং সে দিবস তথtয় অবস্থান