পাতা:রামের রাজ্যাভিষেক.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ। م۔ -- سی۔سی-جTتے نکالج Eی5Tsیمسسیسہ۔ এইরূপে তাছারা পঞ্চবটীতে অবস্থান করিতে লাগিলেন । অনন্তর কিছুকাল গত হইলে একদিন লঙ্কাধিপতি রাবণের সহোদরা, মায়াবিনী সুর্পনখা, বনভ্রমণ করিতে করিতে পঞ্চবটীতে আসিয়া উপস্থিত হইল ; এবং রাম ও লক্ষ্মণের অলোকসামান্য রূপলাবণ্য দর্শনে মোহিত হইয়া, প্রথমে রামকে, পরে লক্ষ্মণকে পতিত্বে বরণ করিবার ইচ্ছা প্রকাশ করিল। তদর্শনে লক্ষ্মণ সাতিশয় রোষপ্রকাশ পূৰ্ব্বক, তাহার নাসিকাচ্ছেদন করিয়া দিলেন । তাহাতে স্থপণখা সাতিশয় অবমানিত ও যৎপরোনাস্তি লজ্জিত হইয়1, লঙ্কেশ্বরের সমীপে উপস্থিত হইল ; এবং স্বকীয় দুর্দশার কারণ আদ্যোপান্ত বর্ণন করিয়া, অধোমুখে অজস্র অশ্রু বিসজ্জন করিতে লাগিল । দশানন, পূৰ্ব্ব হইতেই তাড়কান্তকারী সীতাপতির উপর জাতক্রোধ ও ঈর্ষ্যান্বিত হইয়াছিলেন, এক্ষণে প্রাণসম সহোদরার ঈদৃশ লজ্জাকর বিড়ম্বন অবলোকন করিয়া সাতিশয় ক্ষুব্ধচিত্ত হইলেন, এবং তদীয় মুখে সীতার অনুপমসৌন্দৰ্য্যৱত্তান্ত শুবণ করিয়া, সীতা-চরণরূপ বৈরনির্যাতন করিতে মানস করিলেন । অনন্তর মায়ামৃগচ্ছলে আত্মদুরভিসন্ধিসাধনাথ প্রিয়সহচর তাড়কাতনয় মারীচকে জনস্থানভূভাগে প্রেরণ করিয়া, স্বয়ং বিমানে আরোহণ পুৰ্ব্বক প্রচ্ছন্নবেশে তথায় উপনীত হইলেন । রাক্ষসপতির অনুমতিক্রমে, তাড়কাতনয় মাতৃবৈরীর প্রতি