পাতা:রামের রাজ্যাভিষেক.pdf/২০

প্রথম পরিচ্ছেদ । , షిపి S. \ তথা হইতে প্রস্থান করিলেন। রামও মহৰ্বিাক্য শিরোধার্ঘ্য করিয়া অমুজসমভিৰ্যাদ্ধারে ডাহার অনুগমন করিলেন । যথাৰালে যজ্ঞ নিৰ্ব্বিয়ে সম্পন্ন হইলে, কালত্রয়দর্শী ভগবান । মছৰি সহষে মনে মনে কছিতে লাগিলেন, তাড়ক সৰান্ধৰে নিধনপ্রাপ্ত হইয়াছে। দেবতাদিগের তৃপ্তিজনক যজ্ঞানুষ্ঠানও সুসম্পন্ন হইল। এক্ষণে যাহাতে রামচন্দ্র হরধস্থ ভঙ্গপুৰ্ব্বক, মৈথিলীরপাণিগ্রহণ করিয়া দুৰ্দ্দন্ত রাবণাদি বধরূপ দেৰকাৰ্য্যে দীক্ষিত্ত্ব হুন, অগ্রে তাহার উপায় উদ্ভাবন করা আবশ্যক এইরূপ চিন্তা করিয়া তিনি, রামকে সম্বোধন পূৰ্ব্বক কহিলেন, বৎস! রাক্ষসগণের উপদ্রব-বিরছে আমাদিগের যজ্ঞ নিৰ্ব্বিঘ্নে সুসম্পন্ন হইল। কিন্তু নিশাচরেরা আমার চিরন্তনপ্রিয়মুহৃদ সীরঙ্কজ-নৃপত্তির আরন্ধ্যাগায়ুষ্ঠানের কিরূপ অবস্থা ঘটাইয়াছে, ভাবিয়া কিছুই স্থির করিতে পারিতেছি না। রাম শুনিয়া কৌতুহলাক্রান্তচিত্তে কহিলেন, ভগবন! আপনি ত্ৰিভুবনচুল্লভ প্রিয়মুহৃদশব্দে যে মহাত্মার নামোচ্চারণ করিলেন, -এই নৃপতি কে ? বিশ্বামিত্র কছিলেন, বোধ করি, তোমার মিথিলা নগরীর নাম শুনিয়া থাকিবে । এই রাজর্ষি তথাকার অধিপতি । ইহার অন্যতর নাম রাজা জনক । ইনিই মহর্ষি যাজ্ঞবল্ক্য হইতে ব্রহ্মসংহিতা শিক্ষা করিয়া পরমযোগী হইয়াছেন। সম্প্রতি মিধিলেশ্বর এক যজ্ঞ আরম্ভ করিয়াছেন। তথায় আমাদেরও নিমন্ত্রণ আছে । অতএব কল্য নিমন্ত্রণ রক্ষাথে আমি মিথিলায় গমন করিব ; তোমাদিগকেও সঙ্গে লইয়া যাইবু | রাম সর্বে ও বিস্ময়ে কুলিন ভগবন! শুনিয়াছি জনকরাজভবনে অদ্ভুতাকার ধন্থ ও বিশ্বােরাদেবীপ্রস্থতি আগৰ্বगडद कना, आहे স্বাক্ষায় বিদ্যমান আছে | বিশ্বামিত্র সন্থাস্য