পাতা:রামের রাজ্যাভিষেক.pdf/২৯

Se রামের রাজ্যাভিষেক । থাকশাসন বিনয়নক্সশিরে বাহার শাসন বহন করিয়া থাকেন, কৈলাসট্রি কাছার অসীম ভুজ-বলগরিম ঘোষণা করিতেছে, যাহার প্রতাপে জগৎ কম্পমান, সেই নিখিলভূবননায়ক মহারাজ লঙ্কেশ্বরের কুশলবার্তা কি জিজ্ঞাসা করিতেছেন ? কোন ব্যক্তি র্তাহার প্রতিকূলাচরণ করিয়া, শলভের ন্যায় আত্মাকে প্রজ্বলিত হতাশনে নিক্ষেপ করিবে ! রাজন ! যিনি কঠোর তপোবলে দেবাধিদেব মহাদেবকে সুপ্রসন্ন করিয়া অলৌকিক প্রভুশক্তিসম্পন্ন হইয়াছেন, যাহার নামমাত্র কর্ণকুহরে প্রবিষ্ট হইলে, অমর সুরবৃন্দেরও ত্রাস উপস্থিত হয়, সেই লঙ্কাপতি দশানন আপনার সহিত সম্বন্ধসংস্থাপন করিতে অভিলাষী হইয়াছেন। দেবরাজ যাহার অনুগ্রহলাভলালসায় মধ্যে মধ্যে, যেমন উৎকৃষ্ট মহাহু রত্নাদি উপটৌকন দিয়া থাকেন, তক্রপ আপনি সকল-ভুবন-দুলভ কন্যারত্ন প্রদান করিয়া মহারাজের প্রিয়সুহৃদপদে অভিষিক্ত হউন । দেখুন, লোকে যেরূপ সুপাত্র অন্বেষণ করিয়া থাকে, আমাদের মহারাজ তাহার কোনবিষয়ে কিছুই নূ্যন নছেন। আপনি লঙ্কেশ্বর ভিন্ন, কুত্ৰাপি একাধারে সকল গুণের অবস্থান দেখিতে পাইবেন না। কি আভিজাত্য, কি সমৃদ্ধি, কি পরাক্রম, কি তপস্যা, সকল বিষয়েই মহারাজ পরাকাষ্ঠা লাভ করিয়াছেন। এবভূত সৰ্ব্বগুণসম্পন্ন সুপাত্রে কন্যাদান করিতে কাহার না ইচ্ছা হয় ? আর বিশেষতঃ লঙ্কেশ্বর স্বয়ং প্রার্থনা করিতেছেন । অতএব এ विबदग्न श्रीश्वनाज्ञ cब अङिमङ इग्न, छ्द्राग्न बळून । শৌন্ধলের বাক্য শেষ না হইতে হইতেই, বিশ্বামিত্র জনকৰুে সম্বোধন করিয়া কছিলেন, সখে । রামচন্দ্রকে সাতিশয় উৎকণ্ঠিত