পাতা:রামের রাজ্যাভিষেক.pdf/৪৭

রামের রাজ্যভিষেক । "לס\ দেখিতে ইচ্ছা হয় । পুনরায় দেখেন, তথাপি লোচনের তৃপ্তি জন্মায় না। এইরূপে প্রতি দর্শনেই, যেন, বধুগণের সৌন্দৰ্য্যরাশি নূতন নূতন মূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া, রামজননীদিগের হৃদয়ে অপূৰ্ব্ব সুখপ্রদান করিতে লাগিল । আহা ! তৎকালে মহিষীদিগের অন্তঃকরণে কি এক অনিৰ্ব্বচনীয় ভাবের উদয় হইয়াছিল । অনন্তর সকলে, মহাছষে আশীঃপুষ্পাদি হস্তে করিয়া, ‘পতিরতা হইয়া বীরপ্রসবিনী হও এই বলিয়া বধুদিগকে আশীৰ্ব্বাদ করিলেন । 3. ক্রমে ক্রমে কৌলিকরীতানুসারে, শুভ পরিণয়ের পর যে যে মাঙ্গলিক ক্রিয়াকলাপ করিতে হয়, তত্তাৰতই সুসম্পন্ন হইল । अरुःश्रृंख़त्रज्ञनाशम अडिनब दथूनिशएक जड़ेब्र, निउ निउ नृडन উৎসবে কালযাপন করিতে লাগিলেন। তাছাতে বধুগণ পিতৃমাতৃবিয়োগনিবন্ধন দুঃখভার বড় অনুভব করিতে পারিলেন না । কএক দিবস ক্রমান্বয়ে নগরমধ্যে মহোৎসব হইতে লাগিল ! কি প্রাতে, কি মধ্যাহ্নকালে, কি সায়াহ্নে, সকল সময়েই সকল স্থানে নৃত্যগীত বাদ্য আরম্ভ হইল। নগরবাসী তাবৎ লোকেই আনন্দস্থচক বস্ত্রালঙ্কার পরিধান করিয়া মহাহৰ্ষ প্রকাশ করিতে লাগিল । দশরথও হৃষ্টচিত্তে দীন, দরিদ্র, অনাথগণকে অজস্র ধনদান করিতে লাগিলেন । যে যাহা ইচ্ছা করিল, তৎক্ষণাৎ তাহার অভিলাষ পূর্ণ করিয়া দিলেন । তদনন্তর পরিণয়োৎস্য সমাপ্ত হইলে, ভিন্নদেশীয় সুহৃদৃবর্গ স্বস্ব গৃহে প্রতিগমন করিলেন। পৌরজন, ভৃত্যবর্গ ও প্রজালোক সকলে নিজ নিজ নিয়মিত কৰ্ম্মে ব্যাপৃত হইল। রাজা দশরথও প্রজাপালনকার্ষ্যে তৎপর হইলেন । রাজকুমারের নববধুদিগের