s* রাসেলাস । নিবিড় বন দেখিতে পাইলেন। বঙ্গের অত্যন্তরে প্রবেশ করিয়াই বুঝিতে পরিলেন ষে তথায় মানবের বলড়ি আছে। বনমধ্যগামী পথ অতিপরিষ্কৃত, পথের দুই ধীরে শ্রেণীবদ্ধ তরু, লোকের গ্রমে ও কৌশলে দুই ধারের তরুশ:থা সকল পরস্পর সংলগ্ন হওয়াকে স্কুর্য্যের কিরণ তথাষ প্রবেশ করতে পারে না । মধ্যে মধ্যে মনোহর লতায় আকীর্ণ এক এক কুঙ্কৰন ; কুঞ্জবনে নানাবিধ কুসুম বিকসিভ হইয়া রহিয়াছে ! একট মনোহর ঝিল বক্রভাবে প্রবাহিত হইয়। রাণীকৃত শিল ও কঙ্করের প্রতিঘাতে এমন শব্দ করিতেছে যে, প্লুর হইতেও শব্দ শুনিতে পাওয়া যায় ও মধুর ৰোধ হয়। উহার বনের মধ্য দিয়া অস্তে অস্তে গমন করিতে লাগিলেন । তাদৃশ স্তম্ভাবনীয় অচিন্তীয় সুরম্য প্রদেশ দেখিয়া অতিশয় অঙ্কিাপিণ্ড হইলেন । মদে মনে কহিলেন কোন মহাপুরুষ এই জনশূন্য অরণ্যকে স্বৰ্গতুল্য সুখাম্পদ করিয়াছেন ও মুখে বাস করিতেছেন বলা যায় না । ক্রমে অগ্রসর হইয় গান বাদ্যের শব্দ শুনিতে *ाहेप्लन এবং দেখিলেন বালক ও বালিকাগণ কুঞ্জবলে মৃত্য করিড়েছে। আরও কিঞ্চিৎ দূর গিয়া পাহঞ্জের উপর গুরক্ষ্য এক প্রাসাদ দেখিলেন । প্রাসীদের চতুৰ্দ্ধিকে নানাবিধউপবন সে দেশে এইরূপ প্রথা हिल ৰে, অক্সিখি জাসিয়া বাটীর মধ্যে প্রবেশ করিলে গুহ
পাতা:রাসেলাস.djvu/১০৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।