3 * * রাসেলাস । খাছারা মুখকে নিকটে জালিতে দিব না বলিয়া মনের দ্বার রাধ করে,তাহাদিগের, জঙ্ককায়ের আগমনে চক্ষুর বিফলতা দেখিয়া চক্ষু উৎপাটন করিয়া ফেলিলে সেই সকল সৃষ্টিকালীন লোকের যে রূপ কৰ্ম্ম করা হইত, সেই রূপ কৰ্ম্ম করা হয় । যেমন আশ্ন দিগের শরীরের ক্ষণে ক্ষণে হ্রাস বৃদ্ধি হয়, সেই রূপ অংশাদিগের অন্তঃকরণ ৪ কখন ৰ কোন জ্ঞান লাভ করিয়া পুষ্ট হয়, কখন বা কিছু ধিস্থত হইয়া যায়। এক বারে অধিক হ্রাস হওধ শরীরের পক্ষেও যেরূপ অনিষ্টজনক,অন্তঃকর,ণর পক্ষে গু সেই রূপ। কিন্তু যত দিন জীবনের মুল শক্তি অধিকৃত থাকে, তত দিন ক্রমে ক্রমে সেই উভয়বিধ স্ত্রীসেরই গংশোধন হইতে পারে ; আর দুরবর্তিত চক্ষুর পক্ষেও যেরূপ কঙ্গোপধায়ক অন্তঃকরণের পক্ষেও সেইরূপ । যে ৰস্তু যত पूबरहौं হষ্টতে থাকে ভতই তাহা স্বামীদিগের বৃষ্টিপথের বহির্ভূত হয়। সেইরূপ ৰখন অামীদিগের জীৱম, সময়ের প্রৰাছে সঞ্চালিত হইতে থাকে, তখন যে বস্তু পশ্চাতে ফেলিয়া আসি, তাহা ক্রমে স্মৃতিপথের বহির্গত হয় এবং যে বস্তু সন্মুখীন হয় তাহাই স্মরণ কৰিয় রাখিল ভাবিত্ত আমাকে এক বিয়ে আৰম্ভ কৰিয়া tখা উচিত্ত নয়। স্রোপ্ত না থাকিলে জল যেরূপ কলু ৰিক্ত হন, সেইরূপ নানা বিয়ে ব্যাপৃত্ত না থাকিলে অৰ:রাজা লক্ষ্মীভূত হইতে থাকে। জাপনি চিত্তৰে সাংবt
পাতা:রাসেলাস.djvu/১৮৩
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।