রাসেলাস । ל צ" # ৰ্গত হইয়া পুনর্বার গমন করিতে আরম্ভ করিলাম । চারি দিনের দিন, সেনাপতি আমাকে কহিলেন দুই শত সুবর্ণমুদ্র তোমার প্রতিমুলা নিৰ্দ্ধারিত করিয়াছি । আমি তৎক্ষণাৎ দিতে স্বীকার করিলাম ও কহিলাম যদি আমার ও আমার সঙ্গিনীদিগের প্রতি সদ্ব্যবহার করেন তাহ হইলে অfরও পঞ্চ:শং সুবর্ণমুদ্র প্রদান कुरु ।” “ ইহার পুৰ্ব্বে আমি সুবর্ণের শক্তি জানিতে পারি নাই । সেই অবধি সুবর্ণের শক্তি জানিতে পারলাম ! সুবর্ণের শক্তিপ্রভাবে আমি সেনার অধ্যক্ষ হইলাম। আমার অজ্ঞাত্রমে গতির দীর্ঘত ও মু্যনভী হইতে লাগিল, অর্থাৎ আমি যে দিনে যেখনে অবস্থিতি ও বিশ্রাম করিতে ইচ্ছা করতাম সেই দিন সেই স্থানেই আৰু বিক্ষিপ্ত হইত। তদবধি অনেক উষ্ট্র ও গমনসৌকর্য্যসাধন অনেক সামগ্রী পাইলাম। সঙ্গিনীর আমার পার্শ্ববৰ্ত্তিনী হইয়া চলিল। সেই সকল ভ্রমণকারী অসভ্য জাতিদিগের আচার ব্যবহার পর্য্যবেক্ষণ করিয়া এবং তত্রস্থ প্রাচীন প্রাসাদ ও অট্টালিকার ভগ্নাবশেষ অবলোকন করিয়া, অন্তঃকরণ কিঞ্চিৎ আঙ্কলাদিত হইল। সেই সকল ভগ্নাবশেষ দেখিলে বোধ হয়, সেই বনাকীর্ণ প্রদেশ এক কালে সুরম্য হৰ্গে বিভূষিত ছিল। ?
পাতা:রাসেলাস.djvu/১৯৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।