রাসেলাস । * * * এবং যে সিদ্ধান্ত আমি অন্যের নিকট সপ্রমাণ করিতে পরিতাম না, তাহীতেও ক্রমে ক্রমে অবিশ্বাস জন্মিতেছে ; কিন্তু যখন একাকী থাকি, সেই প্রাচীন সংস্কর বলপুৰ্ব্বক আমার চিত্তে প্রবেশ করে ও চিন্তাশক্তিকে যেন, গুঙ্খলে বদ্ধ করি আকর্ষণ করিতে থাকে । কিন্তু রাজকুমারের ম্বর শুনিব মাত্র অমনি জাগরিত হই এবং পেকুয়ার প্রবেশ মাত্র সেই সংস্কর ভুলিয়া যাই । যাহারা ভূতের স্বয় ক:র. প্রদীপের অংশে:ক দেখিলে তাহাদিগের ভয় মি বৃত্তি হয়। তখন তাহার: বিবেচনা করে, কি জন্য ভয় প’ষ্ট, রছিলাম ; কিন্তু তখনই প্রদীপ নিৰ্ব্ব:ণ হইলে, আবার ভয় প{য় ; পুনর্ব বি গ্রীপ প্রজ্বলিত হইলে ভয় থাকিবে ম,তই ও ম:ম ম:ম বুঝতে পারে । আমার ও সেই রূপ ঘটিছি। তোমাদিগের অসমিধানে প্রাচীন সংস্কারের বশীভূত হইয় নাম প্রকার চিন্তু করি এবং মনে করি, তোম দিগের সমাগমে চিত্ত থাকিবে না । তোমর; অসিলেই চিন্তারও নিবৃত্তি হয়। কিন্তু আমার উপর যে গুকতর ভার সমৰ্পিত আছে, কেবল অভিমুখের নিমিত্ত ইচ্ছাপূৰ্ব্বক তাহা পরিত্যাগ করবার চেষ্ট পাই: ড়েছি বলিয়। কখন কখন মনে সন্দেহ উপস্থিত হয়। সেই সন্দেহ সমূলক, ৰুি অমুলক, তাহ স্থির করিতে পারি নাই। যদি মমূলক হয়, তাহ হইলে ত আমি অতিষ্ঠুদ্ধৰ্ম্ম । ও গুরুতর অপরাধ করিতেছি । ” o
পাতা:রাসেলাস.djvu/২৩৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।