পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/২৪৮

RNOR রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস । “জাপানিদিগেব বাম দিকের কতক সেনা শক্রব দক্ষিণেব গাশচাৎদিক আক্রমণ করিবার জন্য দূৱ দিয়া প্ৰেবিত হইয়াছিল। রুষগণ তাহাদের প্ৰতিবন্ধক দিবার চেষ্টা পাইল ; কিন্তু অনেক হত আহতকে যুদ্ধক্ষেত্রে রাখিয়া তাহাদেব হটিয়া যাইতে বাধ্য হইতে হইল। বৈকালে আজ্ঞা প্ৰচারিত হইল ‘অগ্রসব হও ।” জাপ-সেনাগণ অতি সত্বাব মহোৎসাহে অগ্রসর হইল। সকলেই জানিত যে কষেব এই দুৰ্ভেদ্য দুর্গ জন্য সহজ কাৰ্য্য নহে-প্ৰায় একরূপ অসম্ভব! শক্ৰগণ একটা বৃক্ষপূৰ্ণ পাহাড়ে অবস্থান করিতেছে-তাহাবা জঙ্গলেব পশ্চাতে তাহাদেব কামান রাখিয়াছে ;- তাহার পবে তিন স্থানে মৃত্তিক প্ৰাচীব নিৰ্ম্মাণ কবিয তাহাব পশ্চাতে অসংখ্যা, রুষ বন্দুক লইয়া নীবাবে বসিয়া আছে। সুতরাং তাহাবা ও তাহাদেব কামান কোথায় আছে, তাহা জানিবাব উপায় নাই । মস্তকেব। উপর সূৰ্য্য,-চাবিদিকে আগুন ছুটিতেছে,-এমন গরম দেখা যায় না। এ প্রদেশে শীতও যেমন ভয়াবহ। —গবমও ঠিক সেইরূপ ভীষণ । এই প্ৰচণ্ড বৌদ্রে জাপগণকে যুদ্ধ কবিতে হইতেছে। যখন তাহাবা পাহাড়েব নিম্নে আসিয়া উপস্থিত হইল,-তখন তাহদেব অনেকের সােদ গরমি হইয়াছে ! এখানে বৃক্ষাদি বড় ছিল না। রুযগণ এই বীরদিগের উপব অজস্র গোলা গুলি বৃষ্টি করিতে লাগিল। ইহাতে জাপগণের মধ্যে কি হইতে ছিল,—তাহা বৰ্ণনার নিম্প্রয়োজন ! কিন্তু তবুও তাহারা এ স্থান হইতে হঠিল না,-সম্মুখে একটী ক্ষুদ্র পাৰ্ব্বত্য-নদী,- এই নদীর তীরে যাইতে হইলে গুলিবৃষ্টির মধ্য দিয়া প্ৰাণের মায়া সম্পূর্ণ ত্যাগ করিয়া যাইতে হয়,-কিন্তু জাপসেনাগণ তৃষ্ণায় উন্মত্ত হইয়া উঠিয়াছিল। একটু জল পানের জন্য তাহারা নদীর দিকে ছুটিল ;-অনেককে আর ইহজীবনে জল পান করিতে হইল না। ;-রুষের গুলিতে তাহদের তৃষ্ণ চিরকালের अश्र निवांब्रिड श्व् ।