পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৩৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বলটিক-বাহিনী । GRIGNO এই পত্রে লেখা হইল যে কাল বিলম্ব না করিয়া এই অন্যায় কাৰ্যের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করিতে হইবে। এই ঘটনার বিশেষ সত্যাসত্য অনুসন্ধান করিত্বেও হইবে। যাহারা দোষী তাহাদের সমুচিত সাজা দিতে হইবে। সেই দিনেই এই পত্ৰ পাইবা মাত্র রুষের প্রধান মন্ত্রী রুষ-সম্রাটের নিকট চাইতে ইংরাজ-দূতের সহিত সাক্ষাৎ কবিয়া বলিলেন, “এই অতি LGLBD DDBDB DBK uBB BDDBuBDBS DBBDBDS SDDD BBB BDD DDD করিয়া এই ঘটনার বিশেষ অনুসন্ধান করিবেন। আব্ব যাহাদের যাহা কিছু ক্ষতি হইয়াছে, তাহ সমস্ত তিনি রাজকোষ হইতে দিবেন।” রুষের প্রধান মন্ত্রীর ইচ্ছা নহে যে কোন ক্রমে ইংরাজের সহিত রুষেবা বিবাদ হয়, কিন্তু রাজ-সংসারে অনেক লোক ছিলেন, তঁহারা এমনই ভাব দেখাইতে লাগিলেন যেন তঁাহারা উভয় রাজ্যে বিবাদ উত্থাপিত হইলে সুখী ভিন্ন দুঃখিত নহেন। রুষ-নৌবাহিনীর সেনাপতির এ সম্বন্ধে কি বলিবার আছে, তাহাও শীঘ্ৰ জানিবার উপায় নাই। কারণ রুষ-জাহাজ যে এখন কোথায় তাহ কেহ জানে না। তাতাবা কোন সমুদ্ৰ দিয়া কোন দিকে গিয়াছে, তাহ কেহ বলিতে পারে না । । কিন্তু ইংরাজ গভৰ্ণমেণ্ট নীরবে বসিয়া রহিলেন না । ২৫শে অক্টোবর মন্ত্রীগণ প্ৰকাশ করিলেন যে ভূমধ্য সাগর, চানেল সাগর ও দেশস্থ সাগরের সমস্ত ইংরাজ যুদ্ধপোতকে একত্রে সমবেত হইয়া কাৰ্য্য করিবার আজ্ঞা প্রচার হইয়াছে ! ইহার অর্থ যুদ্ধ । না জানি এ সংবাদ পাইয়া জাপানের জনসাধারণ মনে মনে কত আনন্দ অনুভব করিতেছিলেন ! “যায় শত্রু পরে পরে” অপেক্ষা সুখের বিষয় আর কি আছে ? কি জাপানে বা পৃথিবীর কোন দেশে কোন বিচক্ষণ লোকই এরূপ মহা যুদ্ধের ইচ্ছা কবেন না !