পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/৪৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Σ, ζ ο রুষ-জাপান যুদ্ধের ইতিহাস। মধ্যে বা তাহাজের নিকটে রুষ-যুদ্ধপোত ব্যতীত আর কোন জাতির কোন যুদ্ধপোত ছিল না। কোন ধীবর-জাহাজে কোন প্রকার যুদ্ধোপকরণ ছিল না। ঐ সময়ে উত্তর সমুদ্রে কোন জাপানী, রণতরি কোথায়ও দেখিতে পাওয়া যায় নাই। কোন জাপানী ধীবর-জাহাজের কোন জাহাজে ছিল না। রুষের গোলায় দুইজন ধীবর মৃত্যুমুখে পতিত হইআছে,-ছয় জন আহত হইয়াছো-ক্রেন নামক জাহাজ জলমগ্ন হইয়া BuDS qDBBBB BDD BDD DDSLDK BDB SBBD SDDD হইয়াছে। অন্য অনেক জাহাজেব নিকটে রুষ-গোলা পতিত হওয়ায় তাহারাও কম বেশি জখম হইয়াছে! ইহারা যেখানে মাছ ধরিতেছিল, তাহা সকলের বিদিত স্থান । এ পথ দিয়া কোন জাহাজই গমনাগমন কবে না, সুতরাং রুষের যুদ্ধপোত তাহদের গন্তব্য পথ ছাড়িয়া এতদূরে আসিয়া নিরপরাধ, ধীবরগণের উপর গোলা চালাইয়া তাহদের ব্যবসার যথেষ্ট হানি কবিয়াছে।” রুষগণ প্ৰথমেই ৰিলিলেন যে র্তাহারা বহু পূৰ্ব হইতে বিশ্বস্তসুত্রে অবগত হইয়াছিলেন যে জাপানিগণ তাহদের বলটিক-নৌবাহিনী জাপানে গমনের জন্য বন্দব হইতে বাহির হইলেই তাহাদিগকে নষ্ট করি।-- বােব জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা পাইবে। সেই জন্য তাহদের যুদ্ধপোত সকল বিশেষ সাবধানে অগ্রসর হইতেছিল। ৮ই অক্টোবর দুই প্রহর রাত্রে রুষগণ দেখিলেন যে দুইখানা জাহাজ আলো নিবাইয়া দিয়া অতি প্রবল বেগে তাহদের যুদ্ধপোতের দিকে আসিতেছে! এই জন্ত সমস্ত যুদ্ধপোত তাহাদের সার্চলাইট আলোক এই দুই জাহাজের উপর নিক্ষেপ করিল। তখন দেখা গেল। ইহারা দুই খান টরপেডো জাহাজ। অমনই রুষ যুদ্ধপোত সকল তাহদের উপর গোলা চালাইতে লাগিল। একটু পরে সার্চলাইট আলোকে দেখা গেল যে নিকটে অনেকগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জাহাজ রহিয়াছে। তাহাদিগকে ধীবর-জাহাজ বলিয়াই বোধ হইল ।