পাতা:রোমীয় সপ্তাচার্য্য উপাখ্যান.djvu/৩৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२९ ।। সপ্তাচাৰ্য্য উপাখ্যান । কোন অমঙ্গল হয় না,ইহা বলিয়া তন্নিকটস্থ একশিলা উত্তোলন, পূর্বক ঐ কূপে নিঃক্ষেপ করিলেন, তৎপরে আপনি দ্বার পাশ্বে মুগ্ধারিত হইয় রহিলেন। ইহাতে তাহার অভিপ্রেত অশি সফল হইল সাধুপ্রিয় পত্নীর মরণ নিশ্চয় করিয়া স্বাভাবিক স্নেহের প্রবলতাপ্রযুক্ত ক্ৰন্দন করিতেই কুপের নিকট গমন করিলেন। এইক্ষণে দুষ্ট ব্যভিচারিণী স্ত্রীর চরিত্র দেখা সে এই ঘৃণীত । দুরাচরণ পরিত্যাগ না করিয়া অধিকন্তু তাহার ধবকে লম্পট অপবাদদ্বারা পিলেরি দণ্ডে দণ্ডিত করিতে প্রবৃত্ত হইল, এই রূপে পতির প্রতি প্রতিহিংসা করিয়া লজ্জা কলঙ্ক ইত্যাদি छूर्ममश्शेउ रिभूङ श्ड़ेन्न। সাধু গৃহবহির্গত হইবামাত্র দুষ্ট গৃহ প্রবেশপূৰ্ব্বক দ্বার বদ্ধ করিয়া গবাক্ষহইতে নিরীক্ষণ করিতে লাগিল, এদিগে মহাজন প্রিয়পত্নীর প্রাণ বিয়োগে যুথভ্রষ্ট হরিণসদৃশ ইতস্ততঃ অন্বেষণ করিয়া নানাবিধ বিলাপ করত কহিতে লাগিলেন, হায়! আমি কেন এমত ক্রোধান্ধ হইয়া প্রিয়াকে যংপরোনাস্তি । ভর্ৎসনা করিলাম, তাহতেই সে আত্মঘাতিনী হইল, তৎপত্নী তাহার ঈদৃশী দশা দেখিয়া হাস্য করিতে লাগিল, পরে বহুবিধ দুৰ্ব্বাক্য প্রয়োগ করিয়া কহিল, ও রে লম্পটাধৰ্ম পুরুষ, তুমি প্রত্যহ যামিনীতে আমাকে এইরূপ একাকিনী রাখিয়া বেশ্যলয় গমনাগমন কর। বৃদ্ধ সাধু ভাৰ্য্যার কথা শুনিয়া জীবিত বোধে এমত অপার আনন্দ প্রাপ্ত হইলেন যে এই বিষসদৃশ বাক্য র্তাহার হৃদয়ঙ্গম হইল না, বরং কহিলেন, প্রিয়ে! তোমার আদর্শনে আমার