পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুলসী বাঈ ૭હ’ তাহার বিবাহ হয় নাই। মনের মত পাত্র না পাওয়াই তাহার বিবাহ না হইবার কারণ, বিশেষতঃ হারকিষণ দাস তাহাকে ছাড়িতে ও সম্পূর্ণ সম্মত নহেন । গুজরাটে সাধারণতঃ ইহাপেক্ষা কম বয়সে কোন বালিকার বিবাহ হয় না, হারকিষণ দাস তাহার কন্যাকে এখনও ক্ষুদ্র বালিকা মনে করিয়া থাকেন । তুলসী বাঈ পলাইলে জাহাজের লোকেরা তাহার অনেক অনুসন্ধান করিল ; কিন্তু কোথায় ও তাহার কোন সন্ধান পাইল না । পর দিবস পুলিস মৃতদেহ ও তাহার বাক্স দুইটি লইয়া গেল । তখন বাক্স খুলিয়া তাহারা আর একজনের খণ্ড-বিখণ্ড মৃতদেহ দেখিতে পাইয়া মহা বিস্মিত হইল। অনেক অনুসন্ধান হইল ; কিন্তু এই দুই খুনের কোনই ਸ . ਏਨ . তুলসী বাঈ ফিরিয়া হারকিষণ দাসের বাড়ী আসিল । তাচার সঙ্গে সঙ্গে আর একজন লোক ও হারকিষণ দাসের বাড়ীতে আসিলেন । ইনি ও MGD BDBDLSLSO SBBDDD DDDDBDLSSLEBSBDDBB DDDBBS ইহার নাম জয়বন্ত লালজী ভাই।--ইনি যুবক, সুপুরুষ সুশিক্ষিত ; কিন্তু হইলে কি হয়, তঁাহার ন্যায় অলস প্ৰকৃতি এ সংসারে দ্বিতীয় দেখিতে পাওয়া যায় না। তিনি কিছুতেই কোন কাজ-কৰ্ম্ম করিতে চাহিতেন না । বোম্বাই থাকিলে আরও অকৰ্ম্মণ্য হইয়া যাইবে ভাবিয়া, তাহার আত্মীয়স্বজন ভঁাহাকে বোম্বাই হঠাতে বিদায় করাই শ্ৰেয়ঃ মনে করিলেন। হারকিষাণ দাস তাঁহাদের নিকটে পরিচিত ছিলেন । দূরে পোর-বন্দরে তঁাহার চাষাবাসে গেলে জয়বন্ত আর "অলসভাবে থাকিতে পরিবেন? ভাবিয়া, তেঁাহার হারকিষণ দাসের নামে এক পত্র দিয়া তাহাকে পোর-বন্দরে পাঠাইটয়া দিলেন । জয়বান্তের পিতামাতা জীবিত নাই, আত্মীয়স্বজন এতদিন তঁাহার