পাতা:লক্ষ্মণ-বর্জন.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম পরিচ্ছেদ । *ふ পরিশেষে, আমাকে নিতান্ত ব্যাকুলিত দৃষ্ট করিয়া, মধ্যাম্বর পথ হইতে, তিনি মেঘ গম্ভীর স্বরে প্রত্যুত্তর করিলেন ; বৎস! আমি তোমাদিগের সুর্য্য-কুল-গুরু, সৌভ্রাত্র-সূত্রে বন্ধ হইয়া, প্রভাকরে কলঙ্ক সংস্থাপন করিতে, তোমার একবার প্রবৃত্তি হইয়াছিল। এই জন্য লক্ষণকে গ্রহণ করিতেছি ; এই বলিয়া সেই জ্যোতিঃ পদার্থে প্রবিষ্ট হইলেন । তখন আলোক অন্তহিত হইল। চতুর্দিকৃ ঘোর অন্ধকারময়। আমি রোদন করিতে লাগিলাম। এই দেখুন ! এখনও অশ্রুবিন্দু আমার নয়নে আশ্রিত আছে। ভগবন। এই যে স্বপ্ন, নিতান্ত অমূলক বলিয়া বোধ হইতেছে না। ইহা অবশ্যম্ভাবি তুর্ঘটনার পূর্বস্থাত্র । অশ্রুতপূৰ্ব্ব স্বপ্ন-বৃত্তান্ত অবগত হইয়া, বশিষ্ঠদেব অনেকক্ষণ অনন্যমনে মৌনাবলম্বন করিয়া, চিন্ত৷ করিতে লাগিলেন । রামচন্দ্ৰ কহিলেন, দেব ! কথা কহিতেছ না যে ? মহর্ষি কহিলেন, মহারাজ ! কি বলিব ; শেষ সৰ্ব্বরীতে স্বপ্ন দর্শন, বড় শুভবোধ হইতেছে না। বিশেষতঃ অদ্যকার নিশীতে, যে প্রকার অমঙ্গলস্বচক লক্ষণ সকল অবলোকন করিয়াছি, তাহতে যে, কি ঘটনা হয়, বলিতে পারি না । ৰিপদ যে 驚 ఆ చి