পাতা:লক্ষ্মণ-বর্জন.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>రి ఉ লক্ষণ-বর্জন । হইবেন, তাহা-ত আমি কখন জীবিত থাকিয়, স্বচক্ষে দেখতে পারব না । তিনি যে পরকালের বিসদৃশ অবস্থা স্মরণ করিয়া, নিরন্তর রোদন করিবেন ; দুর্জনেরা তাহাকে বিভীষিকা প্রদর্শন করিবে ; এত, লক্ষণের প্রাণে সহ্য হইবে না । আমি এমনিই কি কৃতঘ্ন । তৃণবৎ জীবন আমার কি এতই প্রিয়তম হইল ? তিনি যে অশ্রুপূর্ণলোচনে আমাকে সৰ্ব্বদা বলি বেন, প্রাণের ভণই লক্ষণ ! আমি-ত সীতা শোকেই জীবন ত্যাগ করিতেছিলাম ; ভাই ! তুমি আমারে সেই অধ্যবসায় হইতে প্রতিনিবৃত্ত করিয়া, এই গুরুতর পাপ-ভার মস্তকে দিলে !!! তখন আমি আর কি বলি ব ? যখন ত। হার শোক-দগ্ধ হৃদয়ে, অধৰ্ম্ম ও অকীৰ্ত্তিৰূপ: শৈল-ভার পতিত হইয়া, অধিকতর যাতনা প্রদান করিবে ; তখন আর fক বলিয়। প্রবোধ দিব ? আর কি সান্থনা করিবার উপায় থাকিল ? এই ভাবিতে ভাবিতে, রামচন্দ্রের অবস্থান কক্ষে প্রবিষ্টহইলেন । পূৰ্ব্ব নিশায় এই ভাবিয়া, তিনি রামচন্দ্রের সহিত সক্ষাৎ করেন নাই, যদি আর্ষ্য আমাকে অবলোকন করিয়া, মমতায়, চক্ষুলজ্জায় পরিত্যাগ করিতে না পারেন । এইক্ষণ আপনাকে