পাতা:লক্ষ্মণ-বর্জন.pdf/১২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>>o লক্ষণ-বর্জন | পড়িলে, একেবারে হৃদয় বিষশল্যে বিদ্ধ হয়, হা স্নেহময়ি ! তুমি যে সর্বদ আমাদিগকে দক্ষিণ পার্শে বসাইয়া, গাত্ৰে হাত বুলাইতে, স্নেহ-পূর্ণ নয়র্নে আমাদের মুখ পানে চাহিয়া থাকিতে ; অপনি কোন খাদ্যদ্রব্য পাইলে, আমাদিগের কয় ভগিনীকে যে তুল্যাংশে বিভাগ করিয়া দিতে । প্রিয় ভগিনি । দিদির যে মধুময় সস্নেহ বাক্য আরত ভুলিতে পারিব না ; তিনি মানব লীলা সংবরণ করিলে, সেই হইতে ম্রিয় মণি হইয়াছি; আবার কালি কণর কালরাত্রি হইতে দক্ষিণ নয়ন অনবরত স্পনিদত হইতেছে ; আবার যে কি সৰ্ব্বনাশ হইবে, বলিতে পারি না। অামার মনকে যেন কেহ বলিয়া দিতেছে সৰ্ব্বনাশ ঘটিল। ভগিনি ! নদীর কুল ভাঙ্গিতে আরম্ভ হইলে, যেমন পুনঃপুনঃ ভাঙ্গে, তদ্রুপ কপাল । আমাদের ভাঙ্গিয়াছে, এই অদৃষ্টকে আর কোনক্রমে বিশ্বাস করা যাইতে পারে না । শ্ৰুতকীর্তি কহিলেন, আপনি অত আশঙ্কা করি: যেন না, পতি-কুল দেবতার। অবশ্যই আমাদের মঙ্গল করবেন । একবার দুঃখের আঘাতে মন ভাঙ্গিল, সৰ্ব্বদা এই চিন্তাই বলবতী হয়, না জানি আবার কি বিপদ হইবে । কিন্তু স্থৰ্য্য কি একে