পাতা:লক্ষ্মণ-বর্জন.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বাদশ পরিচ্ছেদ । >>登 হয়ত পরিশেষে জীবন ত্যাগ করিবেন। এই ভাবিয়া, আমার মন ব্যাকুল হইতেছে। কেইবা উপহারে সান্থনা করিবে, তিনি রোদন করিতে আরম্ভ করিলে, কেইবা তাছার অশ্রািজল মুছইবে ? এই বলিয়া, লক্ষণ একেবারেই উন্মত্তের ন্যায় হইয়। উচ্চৈঃস্বরে ক্ৰন্দন করিতে লাগিলেন, পরিশেষে বদ্ধাঞ্জলি হইয়া, ছ। রঘু-কুল-দেবতাগণ । হা ভুবন-ত্রয়ের জীবন দাতা পবন! হা সৰ্ব্বজীব হৃদয়-রঞ্জন তপন ! হী করুণ নিধান সলিলাধীশ ! আমি সকাতরে আপনাদিগের নিকট এই প্রার্থনা করিতেছি ; শরীরের যে ষে অংশের অণপতা নিবন্ধন , আমার অগ্রজের জীবন বিনাশের অথবা অন্যবিধ নিদারুণ অনিষ্ট পাতের সম্ভাবনা দেখিবেন, আপনারা স্নেহ-রসে, অথবা বাৎসল্য রসে, কিংবা অনুকম্পারসে, সিক্ত ও বশীভুত হইয়া, তত্ত্বৎ অংশ প্রদান করিয়া, জীবন রক্ষা করিবেন । আমি কেবল আপনাদিগের করুণার উপর, অগ্রজকে সমর্পণ করিয়া, স্বস্থির হইয়া চলিলাম। এই বলিয়। শোক মোহে একেবারেই হত-চেতন হইলেন । ” উৰ্ম্মিল ব্যাকুলত সহকারে; র্তাহার চৈতন্য সম্পাদনের নিমিত্ত তৎপর হইলেন। অতি বিনীত