পাতা:লবণ দৈত্য বধ.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( ১২ ) দুঃখ দিচ্ছে। তাই মহর্ষি ভার্গব এসে ব’লে গিয়েছেন । সেই জন্য মহারাজ তাকে বধ ক’র্তে আমাকে আজ্ঞা দিয়েছেন । তাই এখন তাপ । নার নিকট বিদায় হ’তে এসেছি । সুমিত্র । বাছা! কি বল্লি ? ও কথাতে আমার প্রাণে সয় না। (করুণস্বরে) তুই যুদ্ধে গেলে আমি কেমন করে প্রাণ রা’কবো । তোরে না দেখে যে এক দণ্ডও সুস্থির থাক্তে পারিনে । বাছারে । তুই সে দুর্জেয় দৈত্যকে কেমন ক’রে জিন্‌বি ? বাপ্‌! তুই যে আমার অঞ্চলের নিধি। আর রাণ চন্দ্রই বা কেমন ক’রে নির্দয় হ’য়ে তোকে যুদ্ধে যেতে ব’ল ছেন ? বাছা! তুমিতে। কখনই যুদ্ধ করনাই । তোমার কথা দূরে থাক, সে কেবল এক জাঠ দিয়ে সকল দেবগণকে জিনেছে । তুমিতে অতি বালক । যুদ্ধ কেমন হয় তাও জান না । বাপ ! এপ্রাণ থাকৃতেতো তোমাকে যুদ্ধে যেতে দিব না । শত্রুঘ্ন। মা ! অমন কথা বলবেন না । দয়াময় রামচন্দ্রের অনর্থক দোষ দিচ্ছেন কেন ? তিনিতে আমাকে নিজে যেতে বলেন নাই