এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
e লয়লা মজুম্ম । לל জুডুয় জগত জ্বাল জলের এ গুণ | এই কালে বিরহির ষে যেন আগুন । বুঝ লোক বিরহের প্রভাব কেমন । জগতেরে বিপরীত করয়ে এমন ॥ হংস চক্রবাক সারসাদি জলচরে । নানা রঙ্গে প্রিয়া সঙ্গে সুখে জলে চরে } ফুটিল কুমুদ ফুল, মামস রঞ্জন । প্রাণের প্রেয়সী যেন মেলিয়ে নয়ন ॥ সরোবরে প্রস্ফুটিত হইল নলিনী । বদন প্রকাশি যেন পদ্মিনী কামিনী ॥ প্রাণবধু মধুকর-মধুপান করে । নীলকান্ত মণি যেন সুবর্ণ উপরে । পশু পক্ষী কীট নর ভুজঙ্গ পতঙ্গ । কার না রহিল আর শীতের আতঙ্গ ॥ সরস বসন্তে সবাকার বাড়ে রঙ্গ ৷ ” সদা করে প্রাণের প্রিয়ার অঙ্গ সঙ্গ } মুখ পেয়ে দিবসের বৃদ্ধি হয় কায়। রসময়ী রাত্রি কিন্তু ক্রমে ক্ষয় পায় ॥ বিরহিজনের দুঃখে দুঃখিত হইয়ে। বুকি নিশা হন কুশ ভাবিয়ে ভাবিয়ে । কিম্ব তাছাদের ক্লেশ অল্প করিবারে ।