পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্ব্বভাগ s ভব, মূৰ্ব, মদচারা অল্প এবং সোম এই পঞ্চপুত্র। অবলোকন কবি হাদিগকে বললেন, হে নিনের BBS BB BBBBBS BBBBBBS BBBBS BBBBB BBBBBBB S BBBBB BBBBS BB BBS BBB BBB BBBBB BBBBB BBB BBBS BBBBS BBS BBS BBBS BB DD BBBS BBBS BBBS BB DBBS BBBS BBS BBS BBS BBS BBS BBB BB B BBB BBB BB BB BBB B BB BB SBBBBB DBBBD S DBBBS BBBS BBB BBBBB BBBBS BBBBB BBBBB BBS BBBBS BBBB BBB BBS BBB BB রূপী বহির সংসর্গে স্বাহা জগতের হিতার্থ তিন পুত্র এইরূপ স্তব করিয়ু ও রুদ্র শিবকে প্রদক্ষিণপূর্বক উৎপাদন করিলেন। ৩৪-৫০ । কছিলেন, হে শঙ্কর মহাদেব ! অমর প্রজা স্বজন করা উচিত হইতেছেন। প্রভো! মৃত্যুযুক্ত প্রজ পঞ্চম অধ্যায় সমাপ্ত । করুন। অনন্তর ভগবান মহাদেব, তাহাকে ----- বলিলেন, আমার নিয়ম সেরূপ নহে ; অতএব প্রভে । তুমিই ইচ্ছামত জরামরণযুক্ত প্রজা স্বজন কর। ষষ্ঠ অধ্যায় । চতুরানন, শঙ্করের আজ্ঞ পাইয়া জরামরণ-সংযুক্ত সমুদয় চরাচর জগং স্বজন করিলেন। তখন শঙ্করও - রুদ্রগণের সহিত স্বষ্টি-বিষয়ে নিশ্চেষ্ট হইয়া থাকিলেন । এই জন্য সেই স্বেচ্ছাপ্পত দেহ নিষ্কল আত্মস্বরূপ মহাত্মা শঙ্কু শঙ্কর স্থানামে অভিহিত হন। যেহেতু পরমাত্মা রুদ্র, কুপা করিয়া অনায়াসে সর্ব শুত কহিলেন, সেই অগ্নি-পুত্ৰগণের নাম পবমান, পাবক এবং শুচি, ইহরাও অগ্নি । অরণি প্রভৃতি বর্ষণসম্ভূত অগ্নি পৰমান, বৈদ্যুতাগ্নি পাবক এবং সৌরাগ্নি শুচি এই তিনজন সাহাপুত্র । পুত্রপৌত্র লইয়৷ ইহুদিগের সংক্ষেপত সংখ্যা সপ্ত-সপ্ত অর্থাৎ একোন পঞ্চাশং । এই সমস্ত ব্যক্তি কথিত হইল । ইষ্টারাই যজ্ঞে প্রণীত হইয় থাকেন । ইহঁার সকলেই তপস্বী, সকলেই ব্ৰতপরায়ণ, সকলেই প্রজাপতি এবং সকলেই রদ্রেরূপী। সৃষ্টচিত্ত-পিতৃগণ নিবৃগ্নি এবং সায়িক দুইভাগে বিভক্ত। অগ্নিধান্ত পিতৃগণ নিরগ্নি ; বহিষদ পিতৃগণ সাগ্নিক স্বধ উক্ত পিতৃগণের মানসকন্ত মেনকে প্রসব করেন। লোক-বিখ্যাত মেন অগ্নিশ্বাশুদিগের মনসতনয় । মেন,—মৈনাক ও ত্ৰৌঞ্চ এই দুই পুত্র, তদনুজ উমা এবং শিবমৌলিসন্স-পালনী হৈমবতী গঙ্গার জননী। আর স্বধা পিতৃগণের মানদী কস্ত যজ্ঞযাজিনী ধারিণীকে প্রসব করিলেন । সেই কমললোচন পৰ্ব্বতবাজ মুমেরুর পত্নী। পিতৃগণ অমৃতপায়ী বলিয়া কীৰ্ত্তিত। তাহ দিগের বিস্তার এবং ঋষিগণের সমুদয় বংশ বিস্তুতরূপে শ্রবণ করিবে। এই সকল কথা বলিবার জন্ত পৃথক্ অধ্যায় তোমাদিগের নিকট পরে অবতারণা করিব। দাক্ষায়ণী সতী শিৰসহচরী হন। পরে তিনি দক্ষকে নিন্দ করিয়া দেহত্যাগপূৰ্ব্বক পাৰ্ব্বতীরূপে আবিভূতি হইয়া পুনরায় শিবকে পতিরূপে প্রাপ্ত হন। হে মুনিবরগণ! ব্রহ্মকর্তৃক প্রাথিত নীললোতি, সেই সতীকে ধ্যান করিয়া হান্ত করত ক্ষণমধ্যে সৰ্ব্বলোক-নমস্কৃত আঁত্মতুল্য অনেক রুদ্র স্বজন করিলেন। ১—১২ । চতুর্দশ ভুবন সেই সমস্ত রুদ্রগণে আচ্ছাদিত হইল। পিতামহ, নিৰ্ম্মল, ভূতের শং সম্পাদন করেন; এই জন্ত তিনি শঙ্করযোগবিদ্যা স্বর বিরাণীদিগের শিং সম্পাদন করিয়ু থাকেন। সংসার-বিরাগীদিগের বিমুক্তি শং’ নামে অভিহিত । সংসারদুঃখদর্শনে ক্রমোৎপন্ন বৈরাগ্য বল পুরুষের বিষয়ত্যাগ হইয়া থাকে ; কিন্তু আৰi; সংসারসুখ-দর্শনে বৈরাগ্য দূর হয় । বিচার ম করির আত্মনাত্ম-বিবেক-জ্ঞানের পরিত্যাগ অজ্ঞানবিষ্কৃত্ত্বিত এবং অপ্রশস্ত তত্ত্ববিচার এবং সৰ্ব্বত্যাগের • fমন্ত্রন পরমেষ্ঠ শিবের প্রসাদেই হইয় থাকে। সমুদয় জীবগণেরই ধৰ্ম্ম, জ্ঞান, ব্লেরাগ্য এবং ঐশ্বৰ্য্য শঙ্করের প্রসাদেই পাওয়া যায় । সাক্ষাৎ নীললোহিত পিণাকপাণিই শঙ্করপদবাচ্য : ১৩—২৫ যাহার শঙ্কবের আশ্রিত, তাহারা সকলেই মুক্ত হইবে, সন্দেহ নাই। পাপিষ্ঠ হইলেও ভয়াবহ নরকে গমন করে না। অতএব শঙ্করাশ্রিতগণ, শাশ্বত পদ প্রাপ্ত হন। নীললোহিত রুদ্র শিব শঙ্করের অনশ্ৰিত পাপিগণ, ঘোর প্রভৃতি মায়া পৰ্য্যস্ত অষ্টবিংশতিকোটি নরকে পড়িয়া থাকে। শঙ্কর—সৰ্ব্বভূতের আশ্রয়, অব্যয়, জগতে পতি। তিনি পরমাত্মা, পুরুষ, পুরুষ্কৃত, পুরুস্তৃত। শিব, তমোগুণযোগে কালাগ্নিরুদ্রনামে, রজোগুণ যোগে হিরণ্যগৰ্ভনামে, সত্ত্বগুণ যোগে সৰ্ব্বত্রগ বিষ্ণুলামে এবং গুণাতীত ভাবে মহেশ্বর নামে কীৰ্ত্তিত। ( ঋষিগণ বলিলেন)। হে মহামতে জরামরণ-বর্জিত নানাবিধ নীললোহিত রুদ্রগণকে ”