পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২১২

छडद्रकांत्र ! नांद्रन !, uहैc७माद्र अडिनश्ऊि श्रम-विना नाड হইল, জাবধি তুল্লুরুর সহিত মিলিত হইয়া ভূমি প্রতিদিন যথাযথ গান করিতে থাকিবে। হৰীকেশ কর্তৃক এরূপ আজ্ঞপ্ত হইয়া মুনির নতুন বধ অডিলাষে বিচরণপূর্বক গান করিতে লাগিলেন। যখন ঐকৃষ্ণ, ভুবনেশ্বর মহাদেবকে পূজা করেন, তখন প্রতি-জাতিবিশারদ মহামুনি নারদ শ্ৰীকৃষ্ণের নিয়োগানুসারে সতীপ্রধান রুরিণী, সত্যভামা, জাম্ববতী এবং শ্রীকৃষ্ণের সহিত মিলিত হইয়া শঙ্করের গুণগান করিতে থাকেন। সুত কহিলেন, হে মুনিবরগণ নারদ মুনির গানবিদ্যা লাভের আদ্যোপাত্ত বৃত্তাস্ত আপনাদিগের সমীপে এই নিবেদন করিলাম। মার্কণ্ডেয় বললেন,হে নৃপবর ! যে ব্রাহ্মণ বাহুদেবস্তুতি অনবরত গান করে, সে শ্ৰীহরির সালোক্য প্রাপ্ত হয়, এবং যে ব্যক্তি মহাদেবের স্কৃতিসমূহ গান করে, সে ব্যক্তি শ্রীহরির সারূপ লাভ করিতে পারে। অভক্তিসহকারে কিংবা হরিহরের গুণভিন্ন অন্ত প্রসঙ্গ গান করিয়া ব্রাহ্মণ নরকগামী হয়, কৰ্ম্ম দ্বারা কিংবা মনের দ্বারা অথবা বাক্য দ্বারা বাহুদেবপরায়ণ হইয়া হরিগুণ গান কিংবা শ্রবণ করিলে পর শ্ৰীহরিকে প্রাপ্ত হওয়া যায়, অতএব গানই পরম পদার্থ। ১০২-১১২ ৷ তৃতীয় অধ্যায় সমাপ্ত। চতুর্থ অধ্যায়। শোলকাদি ঋষিগণ বলিলেন, হে মহামতে! বাহুদেবপরায়ণ যে সকল ব্যক্তি বৈষ্ণব নামে অভিহিত হইয়া থাকে, তাহাদিগের কি কি চিহ্ন, তাহা আমাদিগের নিকট আপনি বলুন। হে সৰ্ব্ববিষয়ভিজ্ঞ স্থত । ভূতভাবন ভগবান গ্ৰীকৃষ্ণ ঐ সকল বৈঞ্চবগণের কি উপকার করিয়া থাকেন, ইহাও আমাদিগের নিকট আপনি বলুন। স্থত বলিলেন, আপনার স্বাহ জিজ্ঞাসা করিতেছেন, পুৰ্ব্বকালে মার্কণ্ডেয় মুনি, অম্বীরাজ কর্তৃক এবিষয় জিজ্ঞাসিত হইয়াছিলেন, আমি ইহার যথাযথ উত্তর দিতেছি। তখন মার্কণ্ডের মুনি বলিয়ছিলেন, হে রাজনৃ! তুমি আমাকে যে কথা জিজ্ঞাসা করিতেছ, তাহ যথাবিধি শ্রবণ কর, ಇಳ್ದಡ್ಕ ಇಳ್ಲಕ್ಲೆನ್ಗಡ್ಲ "পাঞ্জলিfধক ఫిసిసి কীৰ্ত্তন করিলে শরীরে রোমাঞ্চ, কম্প, ধৰ্ম্মপাত এবং চক্ষুরাদি ইক্রিয়সমূহে জলকণা নিৰ্গত হইতে থাকে এবং বেদশাস্ত্রোক্ত, স্মৃতিশাস্ত্রোক্ত নিয়মবলী প্রতিপালনশীল বিষ্ণুভক্তি-পরায়ণগণকে দেখিয় তিনি আঙ্কলাদিত হন, তিনিই বৈষ্ণু বলিয়৷ শাস্ত্রে উক্ত হইয়াছেন। বৈষ্ণব ব্যক্তি জগজলের রক্ষা নিমিত্ত তাহাদিগকে দেখা দিবার আশয়ে অধোবস্ত্র ব্যতিরিক্ত অন্ত বস্ত্রদ্বারা শরীর আবরণ করবেন না। যিনি বিষ্ণুভক্ত ব্যক্তিকে আগমন করিতে দেখিয়া সম্মুখে গমনপূর্বক বাসুদেবের তুল্য জ্ঞানে তাহাকে প্রণামাদি করেন, তিনিই যথার্থ বিষ্ণুভক্ত জানিবে, এবং সে ব্যক্তিই ত্রিলোক জয় করিতে পারে। যিনি লোকের নিকট কটু বাক্য শুনিয়া ক্ষম অবলম্বনে তাহার সহিত আলাপ করেন, ভগবদৃদ্ভক্তের কথা শুনিয়া প্ৰণতিপূর্বক তাহার সহিত কথা কছেন, । তিনিই যথাৰ্থ বৈষ্ণব। যিনি গন্ধদ্রব্য এবং পুপাদি উত্তম দ্রব্য সমস্ত শ্ৰীহরিপ্রসাদবোধে মস্তকে ধারণ করেন, তিনিই যথার্থ বৈষ্ণব। ১–১০ ধিনি প্রেমভাবে বিষ্ণুক্ষেত্রে পুণ্যকৰ্ম্ম করেন এবং পবিত্রদেহে বিষ্ণুপ্রতিমার পুজা করেন, তিনিই যথার্থ বিষ্ণুভক্ত জানিবে। যিনি শারীরিক চেষ্টা, মন, এবং বাক্যদ্বার নারায়ণপরায়ণ হন, তিনি ভগবদ্ধভক্তশ্রেষ্ঠ জানিবে। যে ব্যক্তি শক্তি অনুসারে সর্বদ বিষ্ণু যে ফল হয়, তাহা উক্ত হইতেছে। নারায়ণপরায়ণ জ্ঞানী বৈষ্ণবগণ প্রতিপূৰ্ব্বক যাহার যে অন্ন অন্ন শ্ৰীহরির মুখে পতিত হয়। যয়ে সংশয় নাই । ভক্তবৎসল বিশ্বায় মাধব, নিজ ভক্তকে পুজা করিতে দেখিলে, পূজকের প্রতি আত্মপুঞ্জন অপেক্ষা অধিক প্রীতিসম্পন্ন হন। বাসুদেবপরায়ণ নিম্পাপ বৈষ্ণবগণকে দেখিয়া দেবগণও ভীতচিত্তে প্রণামপুৰ্ব্বক যথাস্থানে গমন করেন। হে মহারাজ ! বিষ্ণুভক্তের প্রভাবসম্বন্ধে এক পুরাবৃত্ত শ্রবণ কর। সৰ্ব্বনিয়ত্ত্ব। যমরাজও নিম্পাপ বৈষ্ণবশ্রেষ্ঠ ভৃগুনন্দন চ্যবন মুনিকে দর্শনমাত্র সিংহাসন হইতে উঠিয়া করষোড়পুৰ্ব্বক প্রণাম করিয়ছিলেন। সেই হেতু বৈষ্ণবৰ্ণকে যে ব্ল্যক্তি ভক্তিপূর্বক বিষ্ণুতুল, জ্ঞানে পুজা করে, সে ব্যক্তি বিষ্ণুসমীপে গমন করে, এবিষয়ে বিচার, করিতে নাই। সহক্স সহক্স জ্বল্প । ভক্ত থেক.বিষ্ণুভক্তই প্রধান। সহজ স্কল निहळूहों★♚***रूप म*? *******