পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২১৫

২ঞ্চ ই, পৰ্ব্বজুনিও এ বস্তাকে বিবাহ করিতে অভিলাষ করিলেন। অম্বরীষ রাজাকে অনুজ্ঞা করিয়া নারদমুন ৰালেন,নির্জন স্থান আমাকে আহানপুৰ্ব্বক তোমার ঐ কৃষ্ঠা প্রদান কর, পৰ্ব্বতমুনিও রাজাকে বলিলেন; মহারাজ ! আমাকে নির্জনস্থানে আহাস করিয়া তোমার ঐ কস্তা প্রদান কর, ধৰ্ম্মাত্মা স্মশ্বরীষ রাজা মুনিয়কে প্রদান করিয় ভয়-বিহালচিত্তে বলিলেন, হে মহাপ্রাজ্ঞ নারামুনে। আপনার উভয়ে আমার এক কস্তাকে প্রার্থনা করিতেছেন, আমি এক্ষণে কি করিব ? অতএব আমি যাহা বলিতেছি তাহা শ্রবণ করুন, হে প্র ভে পর্বতমুনে ! আপনিও আমি ষে কথা বলিতেছি, তাহা শ্রবণ করুন, আমার এই শুভ-লক্ষণা কস্তা আপনাদিগের দুই জনের মধ্যে যাহাকে বরণ করবে, তাহাকেই কষ্ঠ প্রদান করিব, অন্যথা আমার কোন ক্ষমতা নাই জানিবেন। তথাস্ত বলিয়া স্বীকারপূর্বক পুনৰ্ব্বার আমরা আগামী দিবসে আগমন করিব, একথা বলিয়া বামুদেবপরায়ণ জ্ঞানিশ্রেষ্ঠ মুনিশ্রেষ্ঠ মুনিদ্বয় ছষ্টচিত্তে প্রস্থান করিলেন। ৫৩–৬৪। তদনন্তর মুনিবর নারদ বিষ্ণুলোকে গমনপূর্বক ভগবান হৃষীকেশকে প্ৰণাম করিয়া বলিলেন, হে ভগবন প্রভু নারায়ণ! আমার একটী কথা আপনার শুনিতে হইবে, কিন্তু সে কথা আপনাকে নির্জনে বলিব। হে জগদীশ্বব ! আপনাকে আমি নমস্কার করি। নারদের শুনিয়া বিশ্বাত্মা ভগবান গোৰিদ হাস্ত করত সভাস্থ সকল সভ্যগণকে উঠাইয়া দিয়া নারদমুনিকে বলিলেন, তোমার কি কথা আছে তাহ বল ; কেশবকে বগিতে লাগিলেন, হে ভগবন! শ্ৰীমান অশ্বরীষ রাজা আপনার ভক্ত, উহার শ্ৰীমতী নামে অতি সুন্দরী কস্তা আছে ; ঐ কস্তাকে বিবাহ করিষার মানসে আমি অম্বরীষ রাজার রাজধানী গমন করিয়াছিলাম। তাহার পর শ্রবণকরুন, হে ভগব ! আপনার ভূত্য তাপসশ্রেষ্ঠ শ্ৰীমান পৰ্বতমুনিও ঐ কস্তাকে প্রার্থনা করিয়াছেন, নরপত্তিমহাতেজৰী অম্বর রাজা আমাগের উভয়কে বলিয়াছেন ; আমার এ কৃষ্ঠা তোমাদিগের উভয়ের ‘মধ্যে লাবণ্যযুক্তবোধৈ বাহকে বিবাহ করিতে ইচ্ছা করিবে তাঁহাকেই জামি এই কল্প প্রদান করিব। पबमिe cन कधी शैकग्न कर्द्विग्नः श्रां★नांशुं मेिकाँ জাসিয়াছি। হে মহাৰাজ ! আগামী দিবস প্রভাতকালে জামি আপনার গুলৈ পুনরাগমণ কৰি ; হে জগন্নাথ! মোকে এ কথা বলা আমি লিঙ্গপুরাণ। আপনার নিকট খাসিয়াছি। আপনি এক্ষণে আমার श्ठिकई कङ्गन ; cश् छागैौर्ण ! शनानि श्रां★नेि আমার হিত করিতে ইচ্ছা করেন, তাহ হইলে পৰ্ব্বতমুনির মুং বানরের তুল্য হউক, আপনি ইহা করুন। মধুরিপু ভগবান গোবিন্দ নারদের কথা স্বীকার করিয়া, পহাস্তবদনে নারদকে বলিলেন, তোমার অভিলাষ পরিপূর্ণ করিব। হে সৌম্য! তুমি এক্ষণে স্বচ্ছদে গমন কর; নীরদমুনি ভগবান্‌ হরিকর্তৃক এরূপ আশ্বাসিত হওয়াতে হষ্টচিত্তে র্তাহাকে প্রণামাদি করিয়া,আমি কৃতকাৰ্য্য হইয়াছি ; ইহা স্থির করত পুনর্বার অযোধ্যাভিমুখে যাত্রা করিলেন। ৬৫–৭৭ নারদমুনি গমন করিলে পর মুনিবর পর্বত্ত বৈকুণ্ঠে গমনপুৰ্ব্বক, মাধবকে প্রণাম করিয়া হৃষ্টচিত্তে নির্জনে শ্ৰীকৃষ্ণকে রাজকন্তর বিষয় ও নিজ বৃত্তান্ত নিবেদন করিয়া বলিলেন, হে জগদীশ্বর! নারদমুনির মুখ গোলামূলখ্য বানরের তুল্য হউক আপনি এরূপ করুন। ভগবান বিষ্ণু পৰ্ব্বতের কথা শ্রবণপূর্বক বলিলেন, তোমার অভিলাষ পূর্ণ করিব, তুমি শীঘ্র অযোধ্যায় গমন কর, কিন্তু তোমার সহিত যে কথা হইল, একথা নারদ যেন কোনরূপে জানিতে না পারে, ভগবান একথা বলিলে পর পর্বতমুনি তাহা স্বীকার করিয়া অতি সত্বর গমনে অযোধ্যাভিমুখে ধাত্রা করিলেন, তদনন্তর অম্বরীষ রাজা মুনিদ্বয়কে পুনরাগত জ্ঞাত হইয়া অযোধ্যা নগরীকে নানাবিধ মাঙ্গল্য দ্ৰব্যসমূহদ্বারা শোভিত করিতে লাগিলেন, পতাকাশ্রেণী নারদমূৰ্ত্তি | উজ্জন করাইলেন, পুপরাশি এবং গাজসমূহ রাজ মার্গের চতুষ্পার্থে বিক্ষেপ করাইতে লাগিলেন, গৃহের দ্বারসমূহে জলসিঞ্চন করাইলেন, এবং বৃহৎ পণ্যবাধিকার পথসমূহে বারিসিঞ্চন করাইলেন, আশ্চৰ্য্যগন্ধযুক্ত জল নগরমধ্যে বিক্ষেপ করাইলেন এবং নানাবিধ সুগন্ধি দ্রব্যসমূহ নিৰ্ম্মিত ধূপশলাক সকল প্রজ্বলিত করিয়া সমস্ত নগর ধূপিত করিলেন, তদনম্ভর সভামণ্ডপের শোভা সম্পাদন করিলেন, উত্তম চন্দনাদি গন্ধদ্রব্য দ্বারা মানাবিধ ধূপ দ্বারা এবং নালাদেশীয় রত্নাদি দ্বারা ঐ সভাকে ভূষিত করিলেন, ঐ সভার মণিনিৰ্ম্মিত স্তস্তশ্রেণীকে নানাবিধ পুষ্পমাল্যসমূহ দ্বারা শোভিত করিয়া সভাড়লে বহুমূল্য-আস্তরণযুক্ত আশ্চৰ্য্য সিংহাসনসমূহ এবং ভদ্রাসনসমুহ দ্বার श्राइड काँझेंगम अमरुग्न नद्रनउिदग्न थश्वन्नैव जक्ष्णঅলঙ্কারযুক্ত লক্ষ্মীর ভায় দীর্ঘলোচনা কুমধ্যম अठि मानांश्छ श्यानेि भर्शयद्रवदूसं★ अठि शनग्न