পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/২৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Հ8Հ লাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর । এই দ্বিতীয় আবরণে গৃহ স্নারায়ণী, মোহ, প্রজ, দেবী, চক্রিণী, বঙ্কট, কালী,শিৰ, মোৰ, বিরামায় বাগীশী,বাহিনী,ভাৰিণী, ভূভঙ্গ নির্দিষ্ট, এই ষেড়শশক্তি কথিত হইয়াছে। নন্দবুহি কহিলাম; পরে নন্দাবৃহ কহিতেছি। এই बूरश्त्र ৭ বিনায়কী, পুর্ণিমা, রঙ্কার, কুগুলী, ইচ্ছা, কপালিনী, দ্বিপিনী, জয়স্তিক, এই অষ্টশক্তি কীৰ্ত্তিত..হুইয়াছে। প্রথম আবরণ কহিলাম, দ্বিতীয় আবরণ শ্রবণ কর। ২০১—২১৬। ইহাতে পাবনী, অম্বিক, সৰ্ব্বাত্মা, পুতন, ছগলী, মোদিনী, সাক্ষাৎ গেৰী, লম্বোদরী, সংহারী, কালিনী, কুসুম, শুক্র, গায়ন্ত্রিক, সাবিত্রী ; এই যথাক্রমে ষোড়শ শক্তি ; বিধাতা, এইরূপ দ্বিতীয়াচরণ কহিয়াছেন। আমি নদাবুহু কহিলাম, ইহার পরে পিতামহবুহু কহিতেছি । ইহার প্রথম আবরণে নন্দি, ফেৎকারী, ক্রোধ, হংসা, ষড়মূল, আনন্দ, বহুদুৰ্গা, সংহার, অমৃত, এই অষ্ট শক্তি। প্রথম আবরণ কহিলাম ; দ্বিতীয়াবরণ শ্রবণ কর। এই আবরণে কুলাস্তিক, অনল, প্রচণ্ড, মদিনী, সৰ্ব্বভূতাভয়, দয়া, বড়বমুখী, লম্পট, দেবীপন্নগ, কুসুম, বিপুলস্তিক, কেসর, কূৰ্ম্ম, দুরিত, মন্দরোদর, খড়গচক্র এই ষোড়শ শক্তি ; বিধাতা, এইরূপ দ্বিতীয়াবরণ কহিয়াছেন। ধৰ্ম্ম, অর্থ, কাম এবং মুক্তিপ্রদানে সমর্থ পিতামহত্যুহ কহিলাম। এক্ষণে পিতামহ-ব্যুহ কহিতেছি, আমার নিকটে শ্রবণ কর। ইহার প্রথম আবরণে বক্স, লন্দন, শাবা, রাবিক, রিপু ভেদিনী, রূপা, চতুর্থ ও যোগা, এই অষ্ট ; উক্ত হইয়াছে ; এবং শেষ আবরণে ভূত, আঁদা, মহাবালা, খর্পর, ভষ্ম, কাস্তা, বৃষ্টি, দ্বিভুঞ্জ, ব্ৰহ্মরূপিণী, সহ, বৈকারিকা, জাত, কৰ্ম্মমোট, মহামোহ, মহামায়, পুষ্পশালিনী গান্ধারী, শব্যাপী ও মহাঘোষা; এই ষোড়শ শক্তি। পুৰ্ব্বপূৰ্ব্বোক্ত বুহের আবরণ.মধ্যে যে সকল শক্তির উল্লেখ করা হইয়াছে, সেই সকল দেবীর দুই হস্ত, বালহুর্ঘ্যের ফ স্ট্রপ্তি, সকলেরই হস্ত পদ্ম এবং শঙ্খ, সকলেরই একৃতি শাস্ত ; মাল, বস্ত্র এবং ভূষণ রক্তবর্ণ, অঙ্গ সকল আভয়৭ে পরিপূর্ণ; সকলেই সুন্দর মুক্তাক্ষলক্ষ মনোরম বিচিত্র রত্ব দ্বারা বিভূতি এবং গীেরবর্ণ। এই সকল দেবীকে পৃথক পৃথকৃরূপে খ্যাগ করবে। - ২১৭-২৪০ । এইরূপে পূৰ্ব্বোক্ত शक्नभूष, क्रमदणद्रश्च इनिंफ ठद्धम* अथंद यूश्वग्न সংশ্রয়ংখ্যক কলস, ক্ষধাদি এবং বিষ্ণুকর্তৃক্ষ কথিত লিঙ্গপুরাণ । সহস্ৰ নাম দ্বারা পূজা করিয়া স্থাপন করিবে। পরে তাছার সম্মুখে বাণলিঙ্গের অভিষেক করিখে। অতিধকেরপর ব্রাহ্মণের অনুজ্ঞা গ্রহণ করিয়াপৃথিবীপতিকে অভিষিক্ত করিবে। যে অভিষেকের নিমিত্ত পূৰ্ব্বোক্ত নিয়মে সহস্ৰ কলস স্থাপিত হইয়াছে, সেই অভিষেককে সমস্ত সিদ্ধিপ্রহ্ম এবং ফলপ্রদ বলিয়া জ্ঞান করবে। চত্বারিংশং মহাবৃহিকে সমস্ত লক্ষণ দ্বারা চিহ্নিত করিবে। সকল কলসের মধ্যে সুবর্ণনিৰ্ম্মিত কলস মধ্য-কলস বলিয়। উক্ত হইয়াছে। এই কলসের পরিমাণ পুৰ্ব্বে উক্ত হইয়াছে। সকল কুস্তকেই সুগন্ধজলপুর্ণ এবং পঞ্চরত্নযুক্ত করিতে হইবে ; কেবল রুদ্রদেবের কুন্তু সকলকে ঘৃতপুর্ণ এবং সুবর্ণযুক্ত করবে। কীর অথবা দধি কিংবা পঞ্চগব্য দ্বারা ওঁ হুং এই মন্ত্র কিংবা রুদ্রাধ্যায় পাঠ করিয়া রুদ্রদেবের অভিষেক করিবে। ঋষির এই অভিষেককে অতি পবিত্র বলিয়াছেন। হে প্রধানতম! এক্ষণে যেরূপে নৃপতির অভিষেক করিতে হইবে, তাহা শ্রবণ কর । “অঘোরেভ্যোহথ বেরেভো! খোরবোরতরেভ্যঃ সৰ্ব্বেভ্য: সৰ্ব্বসৰ্ব্বেভ্যো নমস্তেহস্তু রুদ্ররূপেভ্য: এই মন্ত্র দ্বারা মূৰ্দ্ধাভিষিক্ত রাজাকে অভিষিক্ত করিবে । পরে “আম্বোরেভ্যেহথ ঘোরেভ্যঃ এই পাপনাশক পূৰ্ব্বোক্ত মন্ত্র দ্বারা হোম করিবে। দেবকুণ্ডে অথব| স্থণ্ডিলে স্কৃতমিশ্রিত লাজ (খৈ), শালিধান্ত, নীবার (উড়িধান) অথবা তণ্ডুলের সহিত অষ্টোত্তরশতসংখ্যক সমিধ, আজ্য এবং চরু দ্বারা হোম করত রাজাকে পূৰ্ব্বমুখ করিয়া তাহার অধিবাস করবে। রুদ্রদেবের পূজার নিমিত্ত পুণ্যাহ এবং স্বস্তিবাচন করিয়া রাজার দক্ষিণহস্তে পদ্ম-মুণালের সহিত সুবর্ণনিৰ্ম্মিত কঙ্কণ এবং ভস্ম বন্ধন করিবে । অৰ্থবা ইহার পর ‘ব্র্যম্বকং যজামহে ইত্যাদি মন্ত্র দ্বারা রাজার অভিষেক ও হোম করিবে। লাজ শালি প্রভৃতি সমস্ত হোমদ্রব্যের সহিত সকল দ্রব্য দ্বারা অভিষেক করিবে। পঞ্চ ব্ৰহ্ম মন্ত্র, এবং সমস্ত দ্রব্য দ্বারা পূৰ্ব্বকুণ্ড হইতে যথাক্রমে হোম এই দুইটী ঋষি কর্তৃক উক্ত হইয়াছে। ব্রাহ্মণগণ তৎপুরুষায় বিরহে ইত্যাদি স্বাহাস্ত পুরুষমন্ত্র দ্বারা পুৰ্ব্বকুণ্ডে হোম করিবে। দক্ষিণকুণ্ডে অঘোরমন্ত্র পাঠ করাইয়া কৃষ্ণবস্ত্ৰধারী আচাৰ্য্য দ্বারা হোম করাইবে। বামদেবায় নমঃ, জ্যেষ্ঠায় নমঃ, শ্রেষ্ঠায় নমঃ, রুদ্রায় নমঃ, এইরূপে যথাক্রমে পশ্চিম কুণ্ডে হোম করিবে। বুদ্ধিমানূ ব্যক্তি ‘সদ্যোজাত, প্ৰপদ্যামি ইত্যাদি স্বাৰাপ্ত সক্ষ্যোমন্ত্র উচ্চারণপূৰ্ব্বক *°ि5भकू८७ अग्निष्ठ नभञ्च झदाबीब्र वर्षाकृ¢ध cशम