পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লঙ্গপুরাণ। ছে নীলকেশ । তুমি বিশ্বস্বরূপ; হে কপনি! রূপে পরিণত হও, হে কপনৃি! হে পিনাকন সৰ্পগণ তোমার অঙ্গের ভূষণ, তোমাকে নমস্কার । হে iB BBBBBB BBBBB BB BBS BBB BB BBB B BBS BBB BB BB বা কখন শোকরূপে পরিণত হও। কিন্তু তোমার | নমস্কার। হে বিভো! হে বীররমণ ! তুমি অতিরাম, শোক নাই। হে পাপনাশিনী! তোমার কৰ্ম্ম-র" | হে রমনাথ! তোমাকে নমস্কার । হে রাজাধিরাজ! নাই; কিষ্ট লোকের শিক্ষা ও দুষ্টদমন জঙ্গ কখন | হে রাজগতি! হে পালাশাঙ্কত! তোমাকে নমস্কার। উক্ত কৰ্ম্মরুজ্জতে আবদ্ধ হও; অতএব তোমাকে | হে রক্ষাধিপতে! তোমাকে নমস্কার। হে গোপতে! নমস্কার। ১—১৫। হে মুৰক্ত ! তোমার অগ্রভাগ তোমার- ভূষণ কেয়ূর ; হে শ্ৰীকণ্ঠ ! হে নাথ ! অতি সুন্দর! তুমি উত্তম হোত্র ও ছবিষ্য হে । লিকুচপাণি তোমাকে পুনঃপুনঃ প্ৰণাম করি। হে স্বব্রহ্মণ্য ! তুমিই বিধান অর্থাং বিদ্যা থাকে ত ভুবনেশ! হে বেদশাস্ত্ৰ! তোমাকে নমস্কার। হে তোমাতেই আছে। তোমাকে কেহই দমন করিতে | রাজহংস! তুমি সারঙ্গ, তোমাকে নমস্কার। তোমার পারে না ; কিন্তু আপনা আপনি দমন হও। হে | অঙ্গদ ও হার কনকময় ; তুমি সপোপবীতধারী ; কঙ্কণীকৃত-পন্নগ ! তুমি কঙ্ক অর্থাৎ কপট দ্বিজ-স্বরূপ ও সৰ্পগণ তোমার কুগুলমালাসদৃশ হইয়াছে; এবং তুমি যম-স্বরূপ। হে সনাতন! হে সনন্দ। হে সনৎকুমার। তাহাদিগকে কটাক্ষত্রবৎ কবিয়াছ। হে শিব! বেদই তোমাকে নমস্কার। হে সনৎকুমার! হে মহাত্মন! কিরা তোমার বাসস্থান , তুমি জীবের আধানস্বরূপ কিংবা তাদিরূপে পশুপক্ষিমরণ করিয়াছ বলিয়া তোমার নাম , বিশ্বের আধান। ব্ৰক্ষা কহিলেন-হরি, অামার দারঙ্গমারণ হইয়াছে। হে লোকাক্ষি! তুমি ত্ৰিধাম সহিত একত্রে স্তব করিয়া বিরত হইলেন, এই স্তব ও বিরজা তোমাকে নমস্কাল ॥ ১৬–১৯ ॥ হে মেঘ- সকলের প্রধান এবং সকল পাপ নাশ করিয়া দেয়। মাহন! তুমি স্বারস্বত ও যেৰ স্বরূপ, অতএব তোমাকে | যে ব্যক্তি এই স্তব পাঠ কবিবে, বা বেদপরাগ ব্রাহ্মণনমস্কার। তুমি শখপাল ও শখ, তুমি রজঃ ও তম দিগকে শ্রবণ কৰাইবে; সেই ব্যক্তি পাপকৰ্ম্মে রত হে শিব ! হে রুদ ! তুমিই প্রধান, তুমি বিবাদশূন্ত ৷ হইলেও বন্ধলোকে গমন করিবে, সেই হেতু এই স্তব to: BBBS BB BBB BBBB BBBB BBBS BBBB BBB BB BBB BB BBB BBBBB শম্ভর" নিরন্তর ক্ষেতুমন হইলেকের অদৃষ্ট প্রণাম করি। হে সংহার-কারণ তুমি জীরের শোনাইবে। সকল পাপক্ষালনের জন্তই এই স্তব সংসার অর্থাৎ জনন মরণাটি স্বরূপ। তুমি চত্ববাহত্মক ও ত্ৰিগুণাত্মক তোমাকে নমস্কার । হে স্ব/মন ! হে জগৎব্যাপক ! তুমি আত্মা * ঋষি। তুমি মোক্ষকৰ্ত্ত ও মোক্ষ-স্বরূপ কিংবা তুমিই মোক্ষ। তুমি নারায়ণ অর্থাং মরগণেব ੋ সৰ্ব্বময় ! হে উনবিংশ অধ্যায় । আদিদেব ! হে হিরণ্যগৰ্ভ ! তোমাকে নমস্কার। হে | ভক্ত কহিলেন, অনন্তর মহাদেব কহিলেন, হে মহাদেব ! হে দেবেশ্বর ! তুমি প্রজাপতি ও তাঁহা- মুরসত্তমদ্বয়! আমি প্রীত হইয়াছি, আমাকে উভয়ে বিষ্ণুকত্ত্বক উক্ত হইয়াছে ॥৩৩—৪২ ৷ অষ্টাদশ অধ্যায় সমাপ্ত । দিগের সমষ্টিকারণ, তুমি অজ ॥ ২০—২৬ ॥ হে সৰ্ব্বজ্ঞ ! তুমি ব্রহ্ম, তুমি শৰ্ব্ব, সত্য ও শমন তোমাকে নমস্কার। হে মহাত্মন! তুমি চিতিস্বরূপ কিংবা সাক্ষাং চিতি। হে স্মৃতিরূপ! তোমকে নমস্কার। ১ জানগম্য। তুমি জ্ঞান ও সম্বিদ। হে নীলকণ্ঠ ! শিখররণী তোমাকে নমস্কার । " হে স্থানো ! হে অধ্যক্ত ! তোমার অ রীস্বরূপ ; তুমি একাদশ ইঞ্জিবে বিভেদক। খেতিৰ ! তুমি সোম, তুমি সূৰ্য, ভবহার তোমাকে নমস্কার। হে শঙ্কর। হে ঈশ্বর! তুমি লোকের স্বশস্থর ও নিজের ইচ্ছায় ক্রীড়া কর; হে অম্বিকাপত্তে। হে উমাপতে ! তুমি হিরণ্যবাহু ও হিরণ্যন্ত্রেতা তোমকে নমস্কার ॥ ২৭—৩৩ ॥ শিক্তিকণ্ঠ ! দর্শন কর ও ভয় পরিত্যাগ কর। পূৰ্ব্বকালে আমার গাত্র হইতে অতি বলবান তোমরা উভয়ে প্রস্থত হইয়াছ। আমার দক্ষিণ পার্শ্বে আমার দয়জাত বিশ্বাত্মা বিষ্ণু অবস্থিত। তোমাদের দুইজনের স্তবে সম্যকু সন্তুষ্ট হইয়াছি, তোমরা যা অভিলাষ করিয়াছ, সেই বর দান করিতেছি । পরমেশ্বর, বিষ্ণুকে এই প্রকার কহিয়া কৃপানিধি সেই রুদ্র সুন্দর হস্তদ্বয় দ্বারা কুপাখ্রকাশ করত স্পর্শ করিলেন । অনন্তর নারায়ণ প্রহষ্টচিত্তে মহেশ্বরকে পণিপাত করিা লিঙ্গহেশূন্ত লিঙ্গস্থিত জগন্নাথকে কহিলেন, যদি প্রীত হইয়া থাক ও মুদ্ধি আমাদিগকে বর দেয় হইয়া থাকে, তাহা হইলে তোমাতে আমাদের অব্যভিচারিণী ভক্তি যেন প্রতিনি