পাতা:লিঙ্গপুরাণ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

●8 যোগ লাভ করিয়া জ্ঞানা ও দকিস্বিষ হইয় পুনরাবৃত্তিদুর্লভ মৎসমীপে গমন করিবে। নবম স্বাপর পরিবর্ত হইলে যে সময় সারস্বত ব্যাস নামে প্রসিদ্ধ হইবেন, সেই সময় আমি ঋষভ নামা হইব। মহাতেজঃসম্পন্ন মহাত্মা পরাশর, গর্গ, ভার্গব ও অঙ্গির এই বোপারগ ব্রাহ্মণগণ আমার পুত্ররূপে সেই সময় অবতীর্ণ হইবেন। শাপামুগ্রহ যোগবিদ মংপুত্রেরা তপোবলে পরমাৎকর্ষ লাভ করিয়া যোগোক্ত ধ্যানমার্গ অবলম্বনপূর্বক রুদ্রলোকে গমন করিবে। দশম স্বাপর পরিবর্ত হইলে যখন “ত্রিপাৎ ব্রাহ্মণ” ব্যাস নাম ধারণ করবেন, তখন আমি মুনিরূপে অবতীর্ণ হইব । ৩৪-৪৮ । রমণীয় হিমালয় পৰ্ব্বতের অন্তর্গত শ্রেষ্ঠ ভূগুতুঙ্গপৰ্ব্বতে দেবপুজিত ভৃগু-নামক শিখর প্রথিত আছে, সেই শিখর মন্দ্রপ জানিবে। সেই পৰ্ব্বতে মংপুত্রের। বলবন্ধু, নিরামিত্র, কেতুগৃঙ্গ ও অপোধন এই নাম ধারণ করত ধোগাত্মা, মহাত্মা, তপোযোগবিশিষ্ট হইয়া তপোবলে পাপরাশি বিনষ্ট করত রুদ্রলোকগামী হইবে। একাদশ দ্বাপর উপস্থিত হইলে যখন ত্রিত্ৰত মুনি ব্যাস নামে খ্যাত, তখন আমি কলিযুগে গঙ্গাস্বারে মহাতেজা উগ্রনাম হইব । আমার সেই নাম সকললোকমধ্যে বিখ্যাত আছে ও হইবে। সেইখানে লম্বোদর, লম্বাক্ষ, লম্বকেশ ও প্ৰলম্বক এই নামধারী মংপুত্ৰগণ মাহেশ্বর যোগ লাভ করিয়া রুদ্রলোকে গমন করিবে। ৪৯-৫৪। দ্বাদশ দ্বাপর পরিবর্ত হইলে যখন মহাতেজ কবিসত্তম শততেজ গুসমুনিনাম হইবেন, তখন আমি এই কলিযুগে হৈতুকবলে সৰ্ব্বলোকবিখ্যাত অত্রি নামে উৎপন্ন হইব।।.সেই বনে ভস্মামুলিপ্ত রুদ্রলোকপরায়ণ মংপুত্রের উৎপন্ন হইবে। এবং সৰ্ব্বজ্ঞ, সমবুদ্ধি, সাধ্য ও সৰ্ব্ব এই লাঞ্জে প্রসিদ্ধ হইয়। মাহেশ্বর যোগ লাভ করত রুদ্রলোকে গতি লাভ করিবে। ৫৫-৫৮। পরিবর্তন ক্রমে হ্রয়োদশ দ্বাপর প্রাপ্ত হইলে যখন ধৰ্ম্মনারায়ণ ব্যাস মুনি হইবেন, তখন আমি পুণ্য বাল্যখিল্য অপ্রমের অন্তর্গত গন্ধমাদ পৰ্ব্বতে বালি-নামক &মুনি হইৰ। সেই পৰ্ব্বতে আমার চরিট পুত্র জঙ্গিবে ; তাহারা মুখামা, কণ্ঠপ, বাসিন্ঠ ও বিরজ এই নামে প্রসিদ্ধি লাভ করত উর্বরতা ও মহাযোগ বলে বলী হইয়। মাহেশ্বরযোগ অবলম্বলপূর্বক রুদ্রলোকগামী হইবে। পৰ্যায়ক্রমে চতুর্দশ দ্বাপর উপস্থিত হইলে বৎকালে তরক্ষু ব্যাস-নাম হইয়া ভূতলে অবতীর্ণ হইবেন, ওখন জামি পুনরায় শ্রেষ্ঠ আদিরস कए* gनोज्मनामां ददैव। uष९ चलि *क्ज़िक्द्र লিঙ্গপুরাণ । সেই বন গৌতম-নামক হইবে । ৫৯–৬৪ । সেই কালে সেই আঙ্গিরস বংশে অস্ট্রি, দুেবnদ, শ্রবণ, শ্রবিষ্ঠক ইহারা পরম ষেণী, মহাত্মা ও সকল প্রকার যোগে পারদর্শী হওত জন্মগ্রহণ করিবেন এবং মাহেশ্বর যোগ প্রাপ্ত হইয়া রুদ্রলোকে গমন করিবেন। অনন্তর ক্রমাগত পরিবর্তিত পঞ্চদশ স্বাপর আগত হইলে যৎকালে ত্ৰখ্যারুণি ব্যাস-নামা হইবেন ॥ ৬৫–৬৭ ॥ সেইকালে আমি বেদশিরা-নামক ব্রাহ্মণ হইব এবং সেই সময় বেদশির এই নামে পরমেশ্বরের মহাবীৰ্য্য একটি মন্ত্র জন্মিবে। সরস্বতী নদীর অন্তর্গত উত্তম কোন পৰ্ব্বতের সমীপবৰ্ত্তী ও হিমালয় পৰ্ব্বতের পশ্চাৎবর্তী বেদশীর্ষ-নাম একটি পৰ্ব্বতও জন্মিবে। সেইকালে কতকগুলি তপোধন আমার পুত্ররূপে ভূতল অলঙ্কত করিকেন; তাহাদিগের নাম কুণি, কুণিবাহু, কুশরীর ও কুণেত্রক । ইষ্ঠার সকলে মহাত্মা উৰ্দ্ধরেত ও সাক্ষাং যোগস্বরূপ ; অন্তকাল উপস্থিত হইলে মাহেশ্বর যোগ অবলম্বন করিয়া রুদ্রলোকে গমন করিবেন। ষোড়শদ্বাপার আগত হইলে যখন ব্যাস দেব নামে প্রসিদ্ধ হইবেন, সেইকালে আমি ভক্ত ও সংযত পুরুষগণের ভক্তিপ্রদানার্থ গোকৰ্ণনাম ধারণ করিয়া অবতীর্ণ হইব ; এবং সেই স্থান অতি পবিত্র গোকৰ্ণ নামক বন হইবে । সেই সময়েও সেই বনে আমার পুত্ৰগণ জন্মগ্রহণ করিয়া পরম যোগী হইবেন। মংপুত্রেরা কগুপ, উশন, চ্যবন ও বৃহস্পতি এই নামে প্রসিদ্ধ হইয়া ধ্যান ও যোগসমন্বিত হওত যোগোক্ত মার্গ দ্বারা মাহেশ্বর যোগ লাভ করিয়া রুদ্রকেই প্রাপ্ত হইবেন । ৬৮—৭৫। ক্রমাগত পরিবর্তিত সপ্তদশদ্বাপর উপস্থিত হইলে যখন কৃতঞ্জয় ব্যাস-নাম হইবেন, তখন আমি হিমালয় পৰ্ব্বতের অন্তর্গত মহাতুঙ্গ মহালয় পৰ্ব্বতে অবতীর্ণ হইয়া গুহাৰাসী এই নাম ধারণ করিব। সেই মহালয় পৰ্ব্বতে অতি পবিত্র ও সিদ্ধক্ষেত্র হইবে। সেই স্থালেও মৎপুত্ৰগণ জন্মিয়া ধোগরিং ও ব্রহ্মবাদী হইরে। এবং উতথ্য, বামদেব, মহাযোগ ও মহাবল এই ৰামে প্রসিদ্ধি লাভ করত অহঙ্কারশূন্ত, নিৰ্ম্মল ও মহাত্ম হইয়া মৰ্ত্ত্যভূমে বাস করিবে। সেইকালে তাহাজের ধানযুক্ত শত সহস্র শিষ্য হইরে । ৭৬-৮০ মংপুত্রেরা চরম অবস্থায় যোগাভ্যাসে রত হইয়া হৃদয়ে মহেশ্বরকে স্থাপনপূৰ্ব্বক মহালয় পৰ্ব্বতে মল্লিক্ষিপ্ত পদ্ধকমল দর্শন করিয়া द्रित थीख शहेट्द । कगिा. नकrवशग्र cग মাদানগালে মম অপর্ণপুৰ্ব্বক মিলিও গুজবুদ্ধি