१8 দেহহীন শঙ্করেরও দেহ অনন্ত অষ্টমূৰ্ত্তি। গৃহ শঙ্করের গৃহিনী প্রশ্নটি দেবী; পুত্র মহাদি; তাহার কিঙ্কর, দেহাভিমানী পশু সকল। যিনি আদ্য ও অন্তহীন, অনন্ত, পুরুষপ্রধান প্রভৃতি সপ্ত প্রধান মূৰ্ত্তি, তিনিই অষ্টঙতুবিশিষ্ট মহেশ্বর, তাহারই আজ্ঞাবলে এই জগতে ধর, ধরাধর, বারিধর সমুদ্র সকল, জ্যোক্তিগণ, শত্ৰু প্রভৃতি দেবগণ স্বৰ্গৰ্বাসিগণ ও স্থাবর জঙ্গমসমুহ সকলেই স্ব স্ব নিয়োগ প্রতিপালনে তৎপর হুইয়া অবস্থান করিতেছেন। ১৭–৫৪ ৷ একদা ইন্দ্র প্রভৃতি দেবগণ লক্ষণবিহীন যক্ষরূপী ঈশ্বরকে দর্শন করত "এ কিরূপ?” এই প্রকার সন্দিগ্ধচিত্ত হইয়া, নিশ্চয়ের নিমিত্ত পাবক প্রভূতি সকলেই যক্ষ সমীপে গমন করিলেন তথায় গমন করিয়া, তাহার ক্ষীণশক্তি হইলেন । এজঙ্ক বহ্নি এই ধক্ষের সমক্ষে তৃণ পর্য্যস্ত দগ্ধ করিতেও সক্ষম চাইলেন না এবং বায়ুও তৃণচালনে সক্ষম হইলেন না। সেইরূপ অন্তান্ত দেবগণও স্বীয় স্বীয় প্রভাব-বিহীন হইলেন। তখন সৰ্ব্বসমৃদ্ধির কারণভূত স্বয়ং বৃত্ৰরিপু ইন্দ্র মুরেন্দ্রবর্গের সহিত সুরেশ্বর যক্ষকে জিজ্ঞাসা করিলেন ; “মহাত্মন! আপনাকে কুতুহলী দেখিতেছি, আপনি কে ? এইকথা জিজ্ঞাসা করিবামাত্র যক্ষ অদৃষ্ঠ হইলেন। তখনই প্রসন্নবদন হৈমবর্তী অম্বিক বহুবিধ মনোস্তু আভরণে বিভূষিত হইয়া তথায় আবির্ভুক্ত হুইলেন, তাহার দর্শন পাইবামাত্র ইন্দ প্রতি দেবগণ, সেই মনোহর শোভাশালিনী হৈমবতী উমাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “হে জগদম্বে ! এ কিরূপ ভাবঃ যে যক্ষ-দেহ পুৰ্ব্বে দেখিয়াছি, সেই মহাত্মা কে ?” অম্বিকা বলিলেন, “ধক্ষ এই স্থানে অদৃগু হইয়াছেন” দেবগণ তাহা শ্রবণ করত, সেই লোহিত শুক্ল কৃষ্ণ জজঙ্গ উমাকে প্রণাম করিয়া বহু সন্মান করিলেন। তখন মুরামুরুদিগের প্রবৃত্তিস্বরূপ৷ উমা দেবগণকৃত বহুসন্মানে সম্মানিত হইয়া বলিলেন, হে দেবগণ ! আমি পূৰ্ব্বে পুরুষের প্রকৃতি হইয়া যক্ষের আজ্ঞামুदकिँौं हिनाम, cश् रिजभ१ जरे छछहे अशद्र নি.ে4বশতঃ সকল আগু সেই অঞ্জ হইতে উৎপন্ন হুইয়াছে ; আজও জগু হইতে উৎপন্ন এবং এই অখিল জগৎও অণ্ড হইতে উৎপন্ন। জ্যোতির্ণিবিশিষ্ট লোক সকলণ্ড অঙ্গাত্মক। ৫৫-৬২ । ত্রিপঞ্চাশ অধ্যায় সমাপ্ত।
- , : ...: 'i
চতুঃপঞ্চাশ অধ্যায় স্থত বলিলেন, হে দ্বিজগণ । গ্রহচারের প্রসিদ্ধির নিমিত্ত দেবতাদিগের ক্ষেত্ৰসকল অবলোকন করিয়া অণ্ডমধ্যে জ্যোতির্গণ প্রচার সংক্ষেপে বর্ণনা করিতেছি শ্রবণ কর ;–মেরুর পূৰ্ব্বে মানস পৰ্ব্বতের উপরিভাগে মাহেী নামে একপুরী আছে এবং দক্ষিণে ভানুপুত্র বরুণের বারুণী নামে পুরা আছে। সৌম্যে সোমের বিপুল নামে পুরী বিদ্যমান আছে। তাহাতে দিদেবতা সকল অবস্থান করেন। অমরাবতী, সংযমনী, সুখ ও ৰিভ নামে চারিট পুরী আছে। লোকপালের উপরিভাগে সকল স্থানে দক্ষিণায়নে দক্ষিণাদিগত স্থৰ্য্যের যে গতি, তাহা বর্ণন করিতেছি অবগত হও । দক্ষিণায়নের উপক্রমে সূৰ্য্যদেব প্রক্ষিপ্ত ইয়ুর স্তায় ধাবিত হইয়া জ্যোতি-চক্র সমস্ত গ্রহণ করত গমন করেন। যে সময়ে স্বৰ্য্যদেব শক্রের পুরাভ্যস্তরগত হন, তখন সকলেই সৌর উদয় লক্ষ্য করিয়া থাকে। সূৰ্য্যই মুখাতে নিশাস্তরগত হইয়া দৃষ্ট হন, এবং বিভাতে র্তাহার অস্ত হয়। এই বারিতস্কর সূৰ্য্য অমরাবতীতে দৃষ্ট হয় এবং সংযমনী, মুখ ও বিভাকে প্রাপ্ত হইয়া যেরূপ ভাবে অবস্থান করেন, তাহা আমি বলিলাম। এইরূপ সূৰ্য্যদেব যে সময়ে পুষ্কর মধ্যে গমন করিয়া থাকেন; তখন অপরাহ্নে অগ্নিকোণে, পুৰ্ব্বাহ্নে নৈঋত কোণে, শেষ রাত্রিতে বায়ুকোণে এবং পূৰ্ব্ব রাত্রে ঈশান কোণে অবস্থান করেন। সকল দিকে এইরূপ তাহার গতি। স্থৰ্যদেব মুহূৰ্ত্তমাত্র কাল মেদিনীতে ত্রিংশ ভাগ গমন করেন। মুহূৰ্ত্ত সময়ের প্রতি যোজনের এই সংখ্যা অবগত হও। সেই পুর্ণ সংখ্যা একত্রিংশং লক্ষ যোজন এবং কাহারও মতে সহস্রাধিক পঞ্চাশ লক্ষ যোজন। এইট ভাস্করের মৌচুৰ্ত্তিক গতি। এই গতিযোগে স্থৰ্য্যদেব দক্ষিণ কাঠাভিমুখে গমন করেন এবং দিনের শেষ ভাগে ক অবস্থান করেন এবং দক্ষিণায়নে পুষ্কর মধ্যে ভ্রমণ করিয়া থাকেন । মানসপৰ্ব্বতের উত্তর স্থিত পৰ্ব্বতে সূৰ্য্যদের অনীতি অধিক পূর্ণ শতকগুল অতি তেজে পরিভ্রমণ করেন । উত্তরায়ণ ও জঙ্কি, ৭ায়নে বাহ ও অভ্যস্তরের বিষয় বলিলাম। সূৰ্য্যদের প্রত্যহ সেই মণ্ডলসমূহে বিচরণ করেন। কুলালচক্রের প্রাপ্তভাগ ক্ষেপ গ্রধিমূর্ণিত হয়, সেই দক্ষিণাঞ্চলের উপক্রমে হুৰীদেৰও অতি বিস্তীর্ণ ভূমি জল্পকাল মধ্যে कैब्रिग्न धारकन । प्रभिनग्निरन श्री शक्नं भूहूर्ख
