এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
× • 8 লিপিকা কিন্তু নতুন কালের নতুন দাবী । একালের রাজকন্যারা বলে, “আমাদের এই পুতুল চাই।” সাবেককালের অনুচরেরা বলে, “আরে ছিঃ ।” শুনে তাদের জেদ বেড়ে যায়। বুড়োর দোকানে এবার ভিড় নেই। তার বাকাভরা পুতুল যেন খেয়ার অপেক্ষায় ঘাটের লোকের মত ওপারের দিকে তাকিয়ে বসে রইল। এক বছর যায়, দু’বছর যায়, বুড়োর নাম সবাই ভুলেই গেল। কিষণলাল হল রাজবাড়ির পুতুল-হাটের সর্দার। বুড়োর মন ভাঙল, বুড়োর দিনও চলে না । শেষকালে তার মেয়ে এসে তাকে বললে, “তুমি আমার বাড়িতে এস।” জামাই বললে, “খাও দাও, আরাম কর, আর সবজির ক্ষেত থেকে গোরু বাছুর খেদিয়ে রাখ।” বুড়োর মেয়ে থাকে অষ্টপ্রহর ঘরকরনার কাজে । তার জামাই গড়ে মাটির প্রদীপ, আর নেীকে বোঝাই করে সহরে নিয়ে যায়। নতুন কাল এসেচে সে কথা বুড়ো বোঝে না,