সা হি ত্য স মা লো চ না প্র স ঙ্গ
সম্পাদক বার বার তাগাদা দিয়েছেন, আমি বার বার সময় চেয়ে নিয়েছি। কারণ, একজন সৎ ও চিন্তাশীল ব্যক্তির “অনাগতের প্রতীক্ষায়”-এর (নতুন সাহিত্য, চৈত্র ১৩৫৯) মতো প্রবন্ধকে হঠাৎ গ্রহণ বা বর্জন করার মতো বিদ্যাবুদ্ধি আমার আছে কিনা জানা ছিল না।
“নতুন সাহিত্য” সম্পাদকের অনুরোধটাও মারাত্মক— তিনি সরাসরি আমাকে কথাশিল্পীর অবশ্য পালনীয় একটি মূলনীতি লঙ্ঘন করার আহ্বান জানিয়েছেন। অচ্যুতবাবুর সমালোচনামূলক প্রবন্ধটি সম্পর্কে কোন পাণ্ডিত্যপূর্ণ গবেষণার দাবি তিনি জানাননি—ঐ প্রবন্ধে আমার সাহিত্য সম্পর্কে যে সমালোচনা আছে শুধু সে বিষয়ে আমার মতামত চেয়েছেন। অচ্যুতবাবুর বক্তব্য আমি কি ভাবে নিয়েছি এটুকু বলাই যথেষ্ট।
বন্ধুবর গোপাল হালদার তাঁর জবাবের শুরুতেই এ প্রথা চালু করে সম্পাদকের বিপদে পড়া সম্পর্কে সতর্কবাণী উচ্চারণ করেছেন।
সম্পাদকের বিপদ। অভিমানে খোঁচা লাগায় লেখকরা চটে যাবেন, এটাই কি আসল কথা? নিজের সাহিত্যের শিল্পমূল্যের বিচারটা মনঃপুত না হলেই চটে
৭৭