এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
৩২
লেফ্টেন্যাণ্ট সুরেশ বিশ্বাস।
উপস্থিত হইয়া বালকের জীবন রক্ষা করে। যে সুরেশচন্দ্রের শৌর্য্যবীর্য্যে আজ ভীরু কাপুরুষ বঙ্গবাসীর নাম স্বদেশে বিদেশে সম্মানিত, ভীষণ ধূমাচ্ছন্ন বজ্রনাদী কামানের ক্রীড়াস্থলে যিনি বিপুল বিক্রমে বিহার করিতেছেন, ঘটনাবশে একটী সামান্য বিড়ালের নখরাঘাতে তাঁহার জীবন অকালে ফুরাইতে গিয়াছিল। সুরেশচন্দ্র সেই দারুণ প্রহারে কয়েক মাস শয্যাগত ছিলেন। সময়ে সময়ে তাঁহার জীবনাশাও ছিল না, কিন্তু জননী ও জন্মভূমির সৌভাগ্যক্রমে বহুকষ্টে তিনি সুস্থ হইয়া ছিলেন।