৬ ধারা। এই আইনে “প্রাণদণ্ড” অর্থে বুঝাইবে যে, স্ত্রী বাপের বাড়ী, কি ভাইয়ের রাড়ী চলিয়া যাইবেন, শীঘ্র আসিতে চাহিবেন না।
৭ ধারা। ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অপরাধের জন্য নিম্নলিখিত দণ্ড হইতে পারে।
প্রথম। মান।
দ্বিতীয়। ভ্রূকুটী।
তৃতীয়। অশ্রুবর্ষণ বা উচ্চৈঃস্বরে রোদন।
চতুর্থ। গালি তিরস্কার।
চতুর্থ অধ্যায়
সাধারণ বর্জ্জিত কথা
৮ ধারা। স্ত্রীকৃত কোন ক্রিয়া অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে না।
৯ ধারা। স্ত্রীর আজ্ঞানুসারে স্বামিকৃত কোন ক্রিয়া অপরাধ বলিয়া গণ্য হইবে না।
১০ ধারা। ইহা ভিন্ন অন্য কোন প্রকার ওজর করিয়া কোন বিবাহিত পুরুষ বলিতে পারিবেন না যে, আমি দাম্পত্য দণ্ডবিধির আইনানুসারে দণ্ডনীয় নই।
পঞ্চম অধ্যায়
অপরাধের সহায়তার বিধি
১১ ধারা। যে কোন ব্যক্তি—
প্রথম। অন্য ব্যক্তিকে কোন দাম্পত্য অপরাধ করিতে প্রবৃত্তি দেয় বা উৎসাহিত বা উদ্যুক্ত করে
দ্বিতীয়। বা তৎসঙ্গে সেই অপরাধে লিপ্ত হয় বা সেই অপরাধ করার সময়ে তাহার সঙ্গে থাকে,
তবে বলা যায় যে, ঐ অপরাধের সহায়তা করিয়াছে।
অর্থের কথা
অবিবাহিত পুরুষ বা কোন স্ত্রীলোকও দাম্পত্য অপরাধের সহায়তা করিতে পারে।