পাতা:শক্তিশেল - প্রথম খণ্ড.pdf/৪৮

তৃতীয় সৰ্গ । শচী নাচে পতি-পাশে লঙ্কায় বানরী হাসে ইন্দ্র চন্দ্র রণে যেন করে হুহুঙ্কার । বানরে ছইবে পতি পলায় প্রমীলা সতী হাহাকারে লঙ্কা যেন করে হাহাকার ॥ এই রূপে মহামায়া মোহরূপী দেব-জীয়া রাবণের চিন্তা-পুরে করে মহারণ । ছাহ-পূর্ণ অবরোধ শোক-ভরে কণ্ঠরোধ কেগপ-ভরে কন্ধে কথা লঙ্কার রাবণ ॥ কে তুমি কঙ্কাল-মন্ত্রী কালরূপী অৰিনরী দাৰুণ স্বপ্নের বেশে করিলে লঙ্ঘন । কে বা ভোর উপদেশ দেবের দাৰুণ দ্বেষ জীবনে সহিতে নারে রাজপ দশগমন ॥ কি কছিলি সমাচার ইন্দ্ৰজিত্ নাই আর ইন্দ্ৰজিত্ নাই মোর তাও যদি সয় । সময়ে স্বারের স্বারী অসময়ে পর-চারী দৈবের লঙ্ঘন মোর কভু সহ্য নয় ॥ রহ রহ পুরন্দর এখনো ব্রহ্মার শর এখলে স্বয়ং ব্ৰহ্মা রাবণের দ্বারী । কুমন্ত্রণ কর সার রছ অরে দুরাচার দশমুণ্ড-ধারী অামি যমদণ্ড-ছারী ॥ এখনো সে অমরীর কম্বিরে ব্যথিত শির এখনো শিরের দ্রণ কেশে ঢাকে নাই । এখনো স্ত্রণের সাজ ভগ্ন-দন্ত গজরাজ মঙ্ককে বছিন্না মরে শুলিবারে পাই ।