পাতা:শঙ্করাচার্য্য - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- . * * * - - - - - * * * * * * * • ۔ . . . . . . . . . . . . . . ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ ۔ . . . . . . . . . . . . . . . . . . • ۔ . . . . . . . . . . . . . . . _ 凸 না না, কভু নয় মস্তিষ্ক বিকার, সিংহ সম গৰ্জি আনিবার অন্তরাত্মা কহে—“কর আঁখি নীমিলন, হের নিত্য চৈতন্য স্বরূপ তুমি । কার্য্যে নরকায়, এসেছ ধরায়— যাও নিত্যধামে পুন কাৰ্য্য-অবসানে।” ( বিশিষ্টার প্রবেশ ) বিশিষ্ট। বাবা, তুমি কেন এমন চুপ করে বসে আছ ? তোমার শাস্ত্রপাঠ সমাপ্ত হয়েছে। যদি তোমার অষ্টম বর্ষ বয়ঃক্রম না হতো, আমি তোমার বিবাহের উদ্যোগ করতেম। তুমি বিষয়কার্য্যে মনোযোগী হও । তিনি বড় সাধ করে মহাদেবের নিকট পুত্ৰ কামনা করেছিলেন, তার কৃপায় তুমি সেইরূপ পুত্রই জন্মগ্রহণ করেছ। তার মৃত্যুর সময় তুমি বালক ছিলে, তিন বর্ষ অতিক্রম করে নি, আমার হাত ধ’রে তিনি অনুরোধ করেছিলেন, এই বালক হ’তে আমার সংসার উজ্জ্বল হবে, পিতৃদেবগণের নাম চিরস্মরণীয় হবে, তুমি একে যত্নে লালন-পালন করে। বাবী, আমি তো তার সে আজ্ঞা পালন করতে পারূচি নে । শঙ্কর। কেন মা—কেন এ কথা বলছেন ? তোমার অসীম যত্নে আমি এক বৎসর বয়ঃক্রমে বর্ণ উচ্চারণ করতে শিখেছি, দ্বিতীয় বর্ষে তোমার শ্ৰীযুখে পুরাণ শ্রবণ ক’রে পুরাণ পাঠে অনুরাগী হয়েছি, তৃতীয় বর্ষে পুরাণের অমৃত-লহরী পান ক’রে অনিৰ্ব্বচনীয় আনন্দ