পাতা:শঙ্কর-বিজয়-জয়ন্তী গ্রন্থ.pdf/১৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YoልS» শঙ্কর-বিজয়-জয়ন্তী । ১৩ সর্গ। পর অখণ্ডাত্মাকে দর্শন করিতেছেন, সেই মুকুন্দ আমার চক্ষর বিষয় হইয়াছেন। শ্রীতি সকলের তাৎপৰ্য্য ফল পরমাত্মাতে ও স্মৃতিনিবহের তন্নিষ্ঠত্ব তুমি শ্রুতি বিরিঞ্চি ঈশ্বর ইন্দু জনক, পুরাণে তোমাকে সমস্ত জগতের বিবিধ ফলদাত কহেন, সেই সৰ্ব্বাত্মা মুকুন্দ কৃষ্ণ আমার চক্ষর বিষয় হইয়াছেন। শঙ্কর-মাতার বৈকুণ্ঠ গমন এবং তাঙ্গার মৃতদেহ দাহ তত্ৰত বি প্রগণ প্রতি শঙ্করের শপ প্রদান । যতীশ্বর কর্তৃক এই প্রকার বেদ বাক্যাদি দ্বারা পরমাত্ম। কৃষ্ণ সংস্তুত হইয়া সম্ম খস্থিত প্রবদ্ধাঞ্জলি যতিবরকে কহিলেন, যতিবর, তোমার চিত্ত আমি ঈশ্বরে মায়াবী ব্রহ্ম নিগুণে যেখানে অমৃতকার্য্যকারিণী মায়া নাই সেই কেবল আত্মাতে অস্থলিত স্থিতি প্রাপ্ত হইয়াছে। তুমি অদ্বৈতমার্গ পরিস্কার করিয়াছ, আর ভ্রমহীন বুদ্ধিতে বেদার্থ সমালোচন করিয়া যে প্রধান ভাষ্য রচনা করিয়tছ তাক জিজ্ঞাসুগণ মধ্যে প্রচার হইবে। তোমার জননী এই সুভদ্র। সতী আমি পরমেশ্বর বাসুদেবে রত এবং ভক্তিযুক্ত, বিমান আরোহণ করিয়া আমার সঙ্গে আমার সুখপ্রধান ধামে গমন করুন। নারায়ণ এই বাক্য কহিলে ভিক্ষ-জননী তৎক্ষণে জরাযুক্ত মনুজ দেহ পরিত্যাগ করিয়া দিব্য রুচির শরীর ধারণ করত বিষ্ণুগণের সহিত সুন্দর বিমল বিমানে সমারোহণ করিলেন । তখন সতী পুত্রকে কহিলেন, হে মহানুভাব, তুমি কৃতাৰ্থ ধন্য ধন্য পুত্র ইহলোকে স্বার্থ