পাতা:শরৎ সাহিত্য সংগ্রহ (অষ্টম সম্ভার).djvu/১৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अंग्र६-जांझेिंड)-नरóयंझ् कब्रिध्नां वांनिब्रांरछ्, ७थन डांशंग्नि विक्ररक उांशंद्रहें जबछ cमश्-शन बिट्यांश् করিয়া উঠিল। সে ভয়ানক ক্রুদ্ধ হইয়া তর্ক করিতে লাগিল ; কেন, একি জামার নিজের হাতে গড়া সম্বন্ধ যে, আমি না-না করিলেই তাহ উড়িয়া যাইবে । তাই যদি যাইবে, সত্যই তিনি যদি স্বামী নন, হৃদয়ের সমস্ত ভক্তি আমার, অন্তরের সমস্ত কামনা আমার; র্তাহারি উপরে এমন করিয়া একাগ্র হইয়া উঠিয়াছে কি জন্য ? আৰু একটি দিনের দুটো তুচ্ছ সাংসারিক কথাবার্তায়, একটি বেলার অতি ক্ষুদ্র একটুখানি সেবায় এত তালবাসা আসিল কোথা দিয়া ? সে জোর করিয়া বারংবার বলিতে লাগিল—কখন সত্য নয়, আমার দুনাম কিছুতেই সত্য হইতে পারে না, এ আমি যে কোন শপথ করিয়া বলিতে পারি। মা শুধু অপমানের জালায় আত্মহারা হক্টরা এই দুরপনেয় কলঙ্ক আমার সঙ্গে বাধিয়া দিয়া গিয়াছেন । খানিকক্ষণ চুপ করিয়া থাকিস্থা আবার মনে মনে বলিল, মা মরিয়াছে, সত্য-মিথ্যা প্রমাণ হুইবার আর পথ নাই, কিন্তু আমি যাই বলি না কেন, তিনি নিজে ত জানেন, আমিই র্তার ধৰ্ম্মপত্নী, তবে কেন তিনি আমার এই অন্তায় স্পৰ্দ্ধা গ্রাহ করিবেন ? কেন জোর করিয়া আসেন না ? কেন আমার সমস্ত দৰ্প পা দিয়া গুড়াইয়া দিয়া যেখায় ইচ্ছ। টানিয়া লইয়া যান না ? অস্বীকার করিবার, প্রতিবাদ করিবার আমি কেহ নয়, কিন্তু তাহ মানিয়া লইবার অধিকার তাহারও ত নাই । হঠাৎ তাহার সর্বশরীর শিহরিয়া উঠিতেই বক্ষলগ্ন চরণের তন্দ্র তাডিয়া গেল— কি মা ? কুহুম তাহাকে বুকে চাপিয়া চুপি চুপি বলিল, কাকে বেশি ভালবাসিস বলত চরণ ? তোর বাবাকে, না আমাকে ? চরণ তৎক্ষণাৎ জবাব দিল, তোমাকে মা । বড় হয়ে তোর মাকে খেতে দিবি চরণ ? ই্যা, দেবো । তোর বাবা যখন আমাকে তাড়িয়ে দেবে, তখন মাকে আশ্রয় দিবি ত ? ই্যা, দেবো । কোন অবস্থায় কি দিতে হইবে, ইহা সে বোঝে নাই, কিন্তু কোন অবস্থাতেই নূতন মাকে তাহার অদেয় কিছুই নাই, ইহা সে বুনিয়াছিল। কুনুষের চোখ দিয়া ফোটা ফোটা জল ঝরিয়া পড়িতে লাগিল । চরণ ঘুমাইয়া পড়িলে, চোখ মুছিয়া তাহার পানে চাহিয়া মনে মনে কহিল, ভয় কি! আমার ছেলে আছে, আর কেহ আশ্রয় না দিক, সে দেবেই ! › ግቈ